যেদিকে তাকাই সেইদিকে তোমারি মুখের প্রতিচ্ছবি।
অভিমানি দিপ্তী তোমাকে আবারো খোলা চিটি দিলাম এই দখিণা বাতাসে, আমি জানি তোমার হৃদয় টাচ করবে.....
ইদানিং খুব বেশি করে মনে পড়ে তোমার কথা! তোমার কথা মনে পড়ে যখন বুকটা খুব বেশি নাড়াচাড়া দিয়ে উঠে তখন চোখ দুটো টলটল করে আমার। আকাশের দিকে তাকিয়ে বড় করে ব্যার্থতার নিঃশ্বাস ফেলি। মনের সব দুঃখ কষ্ট গুলোকে আকাশের ঐ নীলের মাঝে কষ্টের অস্তিত্ববিলীন করতে চাই। কিন্তু তা পারি না আমি।
এই দীর্ঘ রাতের দক্ষিণা বাতাস আমায় যেন মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে যায়। এই সবুজ পাতার নতুন কুঁড়ি আমার কাছে বিষাদের চিঠির মতো লাগে।
দুপুরের কোকিলের ডাক আমার কাছে মনে হয় মুত্যুর বীণা বাজছে আমার কানে।
প্রায় সময় ভাবি জগতের কেউ কি আমার আপন হতে চায় না?
কাউকে কি আমার ইচ্ছে মতো বুকে জড়িয়ে নিতে পারবো না?
যেদিকে তাকাই সব যেন আমার কাছে সাদা কালো টিভির মতো লাগে। রং-রসহীন তামাটে জীবন হয়ে যাচ্ছে আমার। যেদিকে তাকাই সেইদিকে তোমারি মুখের প্রতিচ্ছবি।
দিপ্তী,
আমি যখন শান্ত নদীর দিকে তাকাই। নদীটা আমায় দেখে তার মুখটা বিষাদময় হয়ে যায়।
বহমান শান্ত নদীটা আমায় নিয়ে মজা করতে চায়।
উপহাস করে আমায় নিয়ে।
বলে, তোমার কথা ভাবে দিপ্তী তবুও তুমি কেন এত কষ্ট পাও?
আমি উত্তর দিয়ে দেই……তোমার মতো বিশাল নিয়ে জগতে আসতে পারিনি।
চাঁদ আমার দিকে তাকিয়ে হেসে বলে, আর কত লুকাবে এই বিষাদভরা বুক? লজ্জা দেয় প্রতিপ্রহরে আমায়।
এতোকিছুর পরও নিজেকে আগলে রাখি। শান্তনা দেই নিজেকে। হারিয়ে নিজেকে বিশাল মাঠেঘাটে তটে। যেখানে সুন্দরেরা খেলা করে। পৃথিবীর সুখগুলো ঢেউ খেলে বেড়ায়।
বড়ই অদ্ভুত জীবনটা তাইনা!
অদ্ভুত জীবনে অদ্ভুত সব কাণ্ড করছি অদ্ভুত কারণে আবার তাকে পাগলামি বলতে পার।
ইদানিং খুব বেশি করে মনে পড়ে তোমার কথা! তোমার কথা মনে পড়ে যখন বুকটা খুব বেশি নাড়াচাড়া দিয়ে উঠে তখন চোখ দুটো টলটল করে আমার। আকাশের দিকে তাকিয়ে বড় করে ব্যার্থতার নিঃশ্বাস ফেলি। মনের সব দুঃখ কষ্ট গুলোকে আকাশের ঐ নীলের মাঝে কষ্টের অস্তিত্ববিলীন করতে চাই। কিন্তু তা পারি না আমি।
এই দীর্ঘ রাতের দক্ষিণা বাতাস আমায় যেন মৃত্যুর কাছাকাছি নিয়ে যায়। এই সবুজ পাতার নতুন কুঁড়ি আমার কাছে বিষাদের চিঠির মতো লাগে।
দুপুরের কোকিলের ডাক আমার কাছে মনে হয় মুত্যুর বীণা বাজছে আমার কানে।
প্রায় সময় ভাবি জগতের কেউ কি আমার আপন হতে চায় না?
কাউকে কি আমার ইচ্ছে মতো বুকে জড়িয়ে নিতে পারবো না?
যেদিকে তাকাই সব যেন আমার কাছে সাদা কালো টিভির মতো লাগে। রং-রসহীন তামাটে জীবন হয়ে যাচ্ছে আমার। যেদিকে তাকাই সেইদিকে তোমারি মুখের প্রতিচ্ছবি।
দিপ্তী,
আমি যখন শান্ত নদীর দিকে তাকাই। নদীটা আমায় দেখে তার মুখটা বিষাদময় হয়ে যায়।
বহমান শান্ত নদীটা আমায় নিয়ে মজা করতে চায়।
উপহাস করে আমায় নিয়ে।
বলে, তোমার কথা ভাবে দিপ্তী তবুও তুমি কেন এত কষ্ট পাও?
আমি উত্তর দিয়ে দেই……তোমার মতো বিশাল নিয়ে জগতে আসতে পারিনি।
চাঁদ আমার দিকে তাকিয়ে হেসে বলে, আর কত লুকাবে এই বিষাদভরা বুক? লজ্জা দেয় প্রতিপ্রহরে আমায়।
এতোকিছুর পরও নিজেকে আগলে রাখি। শান্তনা দেই নিজেকে। হারিয়ে নিজেকে বিশাল মাঠেঘাটে তটে। যেখানে সুন্দরেরা খেলা করে। পৃথিবীর সুখগুলো ঢেউ খেলে বেড়ায়।
বড়ই অদ্ভুত জীবনটা তাইনা!
অদ্ভুত জীবনে অদ্ভুত সব কাণ্ড করছি অদ্ভুত কারণে আবার তাকে পাগলামি বলতে পার।