Posts

Showing posts from 2018

JSC or PSC result

Image
  PSC Result JSC Result  

Use_And_Throw

Image
. যখন তুমি সেক্স ছাড়া কিছুই বোঝনি তখনও আমি ভালোবাসি বলে গেছি.. একবার নয় বারবার বলেছি। তুমি প্রত্যেকবার খুঁজেছ আমার গায়ে ঘামের গন্ধ। আমার শরীরের ভাঁজের মেদ, আমার শরীরের লোমের শিরশিরানি ভাব, দেহের উষ্ণতা ইত্যাদি ইত্যাদি... আমি খুঁজেছি তোমার মাকে কাছে পাওনি বলে একগাদা আমার মাঝের স্নেহ। তোমার মধ্যেকার রুডনেসেও আমি ছেলেমানুষী খুঁজে পেয়েছি। অকথ্য গালাগালিতেও আমি সরলতা খুঁজেছি। তোমার ব্যর্থ প্রেমে আমি কষ্ট খুঁজে আগলে নিতে গেছি। লোভ করেছি আমিও একসাথে হেসে খেলে পথ চলার লোভ। একসাথে বৃষ্টির দিনের ভুট্টা খাওয়ার লোভ। তোমাকে আমার ছেলেবেলা শুনিয়ে নিজের মিল খুঁজে পাওয়ার লোভ। সেখানে তুমি ডাহা ফেল করে গেছ। তুমি শুধুই ভার্জিনিটি লসের কথা ভেবেছ। ভেবেছ কিভাবে বিছানায় ফেলা যায়। কিভাবে ব্রা-এর হুক খুলে আমাকে পুরাতন করে ফেলা যায়। কিভাবে অন্য মেয়ের স্বাদে আমার স্বাদটা অন্যরকম ভাবে নেওয়া যায়। আচ্ছা তুমি না আমাকে ভালোবাসি বলো... এ ভালোবাসা কি শুধুই আফিং খাওয়ার মতো? যদি এ শরীর পুড়ে যায়, ঝলসে যায়, আর কাছে আসবে? আসবে মশারীর তলায় পুড়ে যাওয়া চেহারা দেখতে? তখনও কি আমার দেহের ভাঁজ, বুকের খাঁজ দ

বাঙালী পরিবারের শ্রেষ্ঠ সন্তানেরা আর কিছু পারুক আর না পারুক, কিছু শিখুক আর না শিখুক, নিজের আপন মা বোনদের যথাযথ সম্মান করতে ঠিকই শেখে।

Image
                                                                .  জামাকাপড় পড়ে রাস্তায় চলা আল্ট্রা- মডার্ণ মেয়েটাকে দেখে 'হট- গার্ল' বলে মন্তব্য করা বা শিষ বাজিয়ে দৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টারত ছেলেটাও নিজের বোনকে একই পোষাকে দেখলে ঠাটিয়ে দুটো চড় মেরে ঠিকই বলে," নেক্সট টাইম এইধরনের কাপড়ে দেখলে ঠেঙিয়ে হাড্ডি গুঁড়ো করে দেবো!" বাঙালী পরিবারের শ্রেষ্ঠ সন্তানেরা আর কিছু পারুক আর না পারুক, কিছু শিখুক আর না শিখুক, নিজের আপন মা বোনদের যথাযথ সম্মান করতে ঠিকই শেখে। পারিবারিক শিক্ষা যাহাকে বলে। বছরখানিক আগের কথা। ক্লাসমেট বন্ধু বান্ধবী পাঁচজন মিলে পার্কের ঘাসঢাকা মাঠে বসে আছি। হঠাৎ এক বন্ধু বলে উঠল, "কি ফিগার রে মাইরি!" পেছনে তাকিয়ে দেখলাম গোলাপী গেঞ্জি আর টাইটস্কিন জিন্সের সাথে হাঁটু ছুঁইছুঁই লম্বা চুলের মেয়েটাকে।অবাক হয়ে বললাম," ফিগারটাই চোখে পড়ল!!! চুলগুলো দেখেছিস!!!! " কিন্তু বন্ধু সে অন্য ধান্ধায়।বিরক্ত হয়ে বললাম, "এভাবে কেন বাজে কমেন্ট করিস? তোর বোন হত যদি?" সে চোখ রাঙিয়ে বলল," ভাবলি কিভাবে এই ড্রেসে আমার বোনকে বাইরে বের হই

নেত্রকোনা শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেভাবে আবেদন করবেন .......

Image

অরিত্রি আত্মহত্যার আগে ভিকারুননিসার নুন স্কুলের প্রিন্সিপালের কক্ষে যায় তার মা-বাবার সাথে। কেমন ছিলো সেখানকার চিত্র দেখুন সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজে…

Image
অরিত্রি আত্মহত্যার আগে ভিকারুননিসার নুন স্কুলের প্রিন্সিপালের কক্ষে যায় তার মা-বাবার সাথে। কেমন ছিলো সেখানকার চিত্র দেখুন সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজে…নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী অরিত্রির আত্মহত্যাকে কেন্দ্র করে চলমান আন্দোলনের মধ্যে আত্মহত্যায় প্ররোচনাকারী হিসেবে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষসহ তিন শিক্ষককে দোষী সাব্যস্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি। বুধবার সচিবালয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী তিনজনকে বরখাস্ত করার জন্য ম্যানেজিং কমিটিকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভাগীয় মামলাসহ সকল আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। ওই তিন শিক্ষকের এমপিও বাতিল করা হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী। অরিত্রির পরিবারের ভাষ্য, নকলের অভিযোগ পেয়ে সোমবার অরিত্রির সঙ্গে তার বাবা-মা স্কুলে যান। পরে তাদের ভাইস প্রিন্সিপালের কাছে নিয়ে গেলে তারা মেয়ের নকল করার ব্যাপারে ভাইস প্রিন্সিপালের কাছে ক্ষমা চান। কিন্তু ভাইস প্রিন্সিপাল কিছু করার নেই বলে তাদের প্রিন্সিপালের রুমে যেতে বলেন। সেখানে গিয়েও তারা ক্ষমা চান। কিন্ত

ভালোবাসা কখনো শেষ হয়ে যায়না, সময় ও পরিস্থিতির কাছে হার মেনে সময়ের স্রোতে অনেক ভালোবাসাই হারিয়ে যায়।

Image
কাল আমার বিয়ে, এতো রাতে ডায়েরি লিখতে বসলাম।হ্যা কাল আমার বিয়ে, গতো ৪ বছর প্রেম করার পর কালকে বিয়ের পিরিতে বসতে যাচ্ছি, তবে বর আমার প্রেমিক নয়।বাসা থেকে ঠিক করা বাবার পছন্দের ছেলে।আজকে গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান ছিলো একটু আগেই শেষ হলো।সবাই ঘুমিয়ে পরেছে বোধহয়। শুধু আমারই ঘুম আসছে না।কি করবো বলুন, এতো সহজে কি সব টা ভোলা যায়!চার বছর! কতোগুলো মিনিট আর সেকেন্ড হয় চার বছরে??এই পুরোটা সময় ধরে তাকে ভালোবেসে গেছি আমি।আর সে? ভালোবাসা তার আমার প্রতি কেমন ছিলো তা বুঝানোর ক্ষমতা আমাকে দেয়নি।শুধু এতোটুকু জানি মা বাবার পর কেউ যদি আমাকে অনেকটা ভালোবেসে থাকে তাহলে সেটা ঈশান।এই চার টা বছর একটু একটু করে সম্পর্কটা তৈরি করেছি আমরা। খুব যত্নে আগলে রেখেছি আমাদের ভালোবাসা টা কে।কতো স্বপ্ন ছিলো দুচোখ ভরা। . . . কিন্তু প্রবলেম টা কোথায় জানেন? ফ্যামিলি..বাসা থেকে কোনো ভাবেই মেনে নিলোনা ওকে।বাসা থেকে বিয়ের জন্যে চাপ দিচ্ছিলো। বেকার ছিলো ও, তবুও বাসায় ওর কথা বললাম।ও সবার সাথে কথা বলেছে, অনেক বুঝানোর চেষ্টা করেছে, আমিও করেছি সাধ্যমতো। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। . . . ভালোবাসার টানে ঘর ছাড়তে চাইলাম, কি

ড. ইউনুস...

Image
কথায় আছে "ঘরের গরু ঘরের ঘাস খায় না" আমাদের অবস্থা হয়েছে এই। জ্যাক মা, বিল গেট্স, জেম বেজস তাদের নিয়ে আমরা যেই লাফালাফি করি অথচ জাপানের মত দেশে যখন মোটিভেশনাল বিগ প্রোগ্রাম হয় তখন প্রধান বক্তা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনুস, তাকে আমরা কতটুকু সম্মান করি? রাজনীতি আমাদের এমন ভাবে খেয়ে ফেলেছে যে বাংলাদেশ কে বিশ্বের মাঝে পরিচিত করে দেয়ার জন্য যার অবদান অপরিসীম সেই ইউনুস কে আমরা মূল্যায়ন করতে জানি না। ব্রিটিশ একটা ইউনিভর্সিটির ভিসি বানানো হয়েছে তাকে। যেখানে কিনা ইউনিভার্সিটির সংবিধান ছিল ব্রিটিশ বংশভূত ছাড়া ইউনিভার্সিটির ভিসি বানানো যাবে না। সেখানে সংবিধান পরিবর্তন করে তাকে চ্যান্সেলর ই বানানো হয়েছে। তারা বুঝতে পেরেছে ইউনুস কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বুঝিনি.... জার্মানীর বড় বড় অর্গানাইজেশন গুলোর উপদেষ্টা তিনি। জার্মান ফ্রাংফুট ইউনিভার্সিটি,বা র্লিন ইউনিভার্সিটি তে বরাবরের তিনি মোটিভেশনাল স্পিকার। এনজেলা মার্কেল যেখানে বক্তিতা দেন সে অনুষ্ঠানেও তিনি উদক্তা হিসিবে বিশেষ অথিতির দাওয়াত পান। ব্রিটেন, আমেরিকা, জাপান, জার্মানী, ফ্রান্স, স্পেন, কানাডা, দক্ষিন কোরিয়া সহ বিশ্বের প্রভাবশাল

Bashabo Buddha Mandir

Image
Bashabo Buddha Mandir (also Basabo Buddhist Monastery ) is located in Bashabo of Dhaka which is a prayer place for Buddhist people. It was built during 1962 to conduct the activities for Buddhist community along side the prayer, teaching, and meditation. This temple has a medium sized pond inside and beside this you'd find a large golden status of Lord Buddha standing on the Lotus. During the Buddhist festival (which is known as Buddha Purnima ) this place become become a nice festival area along with the prayers. The festival day is always the full moon day. Lot of Buddhist devotees use to gather here for prayer. There is a big statue of Lord Buddha available inside the monastery premise. People use to encircle around the statue. You would see people are flying Chinese lantern (locally known as Fanush) on that day. I've gone there to see that but it was just finished before I reached there. Lord Buddha standing on a Lotus.

এত জাত-ফাত,ফর্সা-কালো, ধর্ম-অধর্মের ভেদাভেদ করে লাভটা কী হল?

Image
এত জাতপাত, ব্রাহ্মণ-শূদ্র কে গরু খায় আর কে শুয়োর, কে ফর্সা, কে কালো, কে পৈতা পরে আর কে টুপি – এ নিয়ে নিরন্তর মারামারি, কাটাকাটি, দাঙ্গাদাঙ্গির পরে দিনশেষে কী জানা গেল? নাহ আমরা নাকি মূলত তিন ঐতিহাসিক গোষ্ঠীর শঙ্কর – যেভাবেই কড়ি গুনি না কেন, আমাদের জিনের ‘ষোল আনা’র বেশীরভাগই ভরেছে এই তিন দলের আনা-আনা অবদানে। কেউ কম, কেউ বেশী; অঞ্চলের উপর ভিত্তি করে কেউ এর সাথে মিশ খেয়েছে বেশী, কেউ বা ওর সাথে। আমাদের, আজকের বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের মত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর অধিবাসীদের উদ্ভব ঘটেছে এই তিন জনগোষ্ঠীর মিলনের ফলে – ৫০ থেকে ৭০ হাজার বছর আগে আফ্রিকা থেকে বেরিয়ে এসে ভারতে বসতিস্থাপনকারী প্রাচীন শিকারি-সংগ্রাহক গোষ্ঠী, খ্রিস্টপূর্ব ৫-৭ হাজার বছর আগে পারস্য থেকে আসা ‘চাষাভুষা’ মানুষ আর তারপর খ্রিস্টপূর্ব ১-২ হাজার বছর আগে আফগানিস্তানের উত্তর থেকে আসা ‘পশুপালকদের’ দল। যাক বাবা, আমার ছোটবেলার পাড়ার খালাম্মাদের একটা প্রশ্নের উত্তর পাওয়া গেল এতদিনে, এত বড় বড় গবেষকদের কাজের ফলে! ওনাদের সেই হাহাকার, ‘আহারে আপা আপনার দুইটা মেয়ে কী সুন্দর ফর্সা, বড়টা কালো হইল ক্যামনে’র উত্তর পাওয়া গে

বাউল গান, তত্ত্ব এবং কিছু প্রাসঙ্গিক কথা

Image
মূলতঃ যে সকল গান প্রান্তিক জনগন সার্বজনীনভাবে গ্রহণ-বরণ-শ্রবণ করেন বা যে সকল গানে সহজ-সরল-প্রাঞ্জল ভাষায় প্রাপ্তিক জনগনের কথা বলা হয়ে থাকে গবেষকগণ সে সকল গানগুলোকে “লোকজ গান” বলে থাকে। এই সংজ্ঞায় যদি বিশ্বাস রাখি, তবে কি বাউল গানও লোকজ গান? আমরা সরল ভাবনার মনুষ্যগণ বাউল গানকেও শতাধিক বছর ধরে লোকজ গানের কাতারে চিন্তা করলেও মূলতঃ বাউল গান সান্ধ্য-সন্ধ্যা-গোপ্য-গুহ্য ভাষায় বিশেষ শ্রেণির শ্রোতা-সাধকের জন্য রচিত হয়ে থাকে। বাউলগণ একদিকে গানের মাধ্যমে সাধণার তত্ত্ব-মন্ত্র-শ্লোক-আয়াত প্রচার করেন, অপরদিকে এঁরা গানের মাধ্যমেই “মনের মানুষ” “প্রানের মানুষ” অর্থাৎ ঈশ্বর-আল্লাহ-ভগবানকে খুঁজেন, পূজা করেন, সাধণা করেন, ধ্যান করেন, ভজন করেন। কাজেই বাউল তত্ত্বে-মতে-আর্দশে দিক্ষীত না হলে কারো পক্ষে বাউল গানের নিগূঢ় তত্ত্ব উপলব্দিতে বা ব্যাখ্যার নিয়ে আসা সম্ভব না। উদাহরণ হিসেবে এখানে মহাত্মা লালনের একটি গানের উল্লেখ করছি: চাঁদের গায়ে চাঁদ লেগেছে আমরা ভেবে করবো কি ঝিয়ের পেটে মায়ের জন্ম তারে তোমরা বলবে কি ? তিন মাসের এক কন্যা ছিল নয় মাসে তার গর্ভ হল এগার মাসে তিনটি সন্তান কে বা করবে ফকিরি ?

“আপন সাধনার কথা, না বলিও যথা তথা”

Image
. . . . .                              “আপন সাধনার কথা, না বলিও যথা তথা”

চাঁদের গায়ে চাঁদ লেগেছে ।। লালনবাণীর প্রকৃত পাঠ

চাঁদের গায়ে চাঁদ লেগেছে, আমরা ভেবে করব কী, ঝিয়ের পেটে মায়ের জন্ম, তাকে তোমরা বলো কী। ছয়মাসের এককন্যা ছিল,  নয়মাসে তার গর্ভ হলো,  এগার মাসে তিন সন্তান হলো,  কোনটা করবে ফকিরি। ঘর আছে দুয়ার নাই, মানুষ আছে তার কথা নাই, কেবা তার আহার জোগায়,  কে দেয় সন্ধ্যাবাতি।  লালন সাঁইজি ভেবে বলে,  মাকে ছুঁলে মরে ছেলে, এ তিন কথার অর্থ নইলে, তার হয় না ফকিরি। আত্মতত্ত্ব দেহতত্ত্বের প্রাণপুরুষ, সাধককুল শিরোমণি বাঙালি ভাষাভাষীদের জন্য মহান রূপকার, বাংলাভাষার মরমিকবি, আত্মতত্ত্বের জনক মহাত্মা লালন সাঁইজি।  মহান আধ্যাত্মিকজ্ঞানতাপস ও জীবন ঘনিষ্ঠ  আত্মতাত্ত্বিক দার্শনিক মহাত্মা লালন সাঁইজি একজন সুমহান রূপকার হিসেবে রুপকের অন্তরালে আত্মতত্ত্বের কথা বলে গেছেন তাঁর নির্মিত সকল বাণীতে, সাঁইজির বাণীর মূল শিক্ষা হলো- মানব জীবনের পরিপূর্ণতার জন্য নিজেকে জানা অতি জরুরী, মানুষতত্ত্ব- শ্রেষ্ঠতত্ত্ব, ভাব নয় বস্তুনিষ্ঠতা মানুষকে মূলে ধাবিত করে। সাঁইজির প্রতিটি সহজ পদ আত্মদর্শনের অমিয় বাণী, এর তাল, লয়, ছন্দ, ভাব, ভাষা, শব্দের গাঁথুনি, উপমাশৈলী আর রুপকের অন্তরালে মূলকের আভাস

💘আমার গল্পে তুমি💘

Image
  সব সময় তুমার ইচ্ছাটাই কেন সব? তুমার ইচ্ছে হলেই তুমি নাও ব্রেকাপ।। এভাবেই কেন হবে, অনেকতো মেনে নিয়েছি_________ ______ ভালোবাসি বলে সব তুমার ইচ্ছাতেই কেন হবে............ ............? আমার ভালোবাসা কি সব সময় তোমার ইচ্ছাগুলোকে মেনে নিয়ে প্রমাণ দিতে হবে............ .? তাহলে কি আমার ভালোবাসা তোমার ইচ্ছের কাছেই হেরে গেল...? আমার ভালোবাসার কি কোন ও দামি ই নেই তুমার কাছে........? সারাটা দিন পার হয় শুধু তোমাকে ভেবে........... ............... .. সারাটা রাত পার হয় তোমাকে শ্বপ্ন দেখে........... ....... হয়তো দেখা হয়না,তবুও তুমাকে ভাবি এইতো তুমি কথা বলছো,এইতো ধরে আছো আমার হাতটি শক্ত করে..... জানি কল্পনা তবুও বিস্বাস কর..... ভালোবাসি তোমায় কমনা।।।।

সে তো ছিলো বেইমান

Image
   . নিজ,আড়াল হলেই বুঝি ভালোবাসা হারিয়ে যায়? যদি তাই হয়,তবে কি তুমি আড়াল হয়ে ভালো আছো? খুব কি ভালো আছো? সেই আগের মতই? অথচ দেখো! তুমি নেই,আমার মাঝে সেই আগের আমি নেই! আনন্দ নেই,উচ্ছাস নেই,সুখ নেই! তুমি নেই বলেই আমি যেন নিথর,নিষ্প্রাণ! কাউকে ভালোবাসার তাড়া নেই,আবেগ নেই! তুমি নেই,আমার দিন শুরু হওয়ার আনন্দ নেই; তুমি নেই বলেই সকাল গড়িয়ে দুপুর, দুপুর গড়িয়ে সন্ধ্যা হবার তাড়া নেই! তুমি নেই বলেই আমার রাত জাগার কোন মানে নেই! শুধু একটা তুমি নেই বলেই! আমি বিনিদ্র রজনী জাগি একা একা! শুধু সেই তুমিটা নেই বলে আমার কতটা একলা থাকা! আচ্ছা, তুমি কেমন আছো? সেই আগের মতই কি আমাকে ভেবে সকাল দুপুর কর? সন্ধ্যা পেরিয়ে রাতের অপেক্ষা কর? কখন রাত হবে,তার অপেক্ষা--? কারণ রাত এলেই যে আমাদের মিতালী শুরু হতো! তুমি এবং আমি দূর থেকে একই আকাশের নিচে তারা গুনে গুনে বলতাম,ক্ষতি কি পাশাপাশি না থাকি, একই আকাশের নিচে তো আছি, সেই বা কম কি? তারপর হঠাৎ করেই তুমি আর এলেনা! আমার একলা রাত জাগা শুরু হলো একলা তারা গুণা শুরু হলো! এখনো প্রতি রাত নিয়ম করেই জাগি আমি; তোমার অপেক্ষা করি,শুধু তুমি আর আসোনা! জানো

তোমার জন্য অপেক্ষা..........

Image
সেদিন তোমার জন্য অপেক্ষা ছিল, আকাশ মেঘলাও ছিল। তুমি আসবে বলে মেঘ চিৎকার করে আবার চুপ হয়ে গেল, যদি তুমি ভয় পাও। আকাশের সাথে আমার চুক্তি হয়েছিলো তুমি আসামাত্র ঝুম বৃষ্টি হবে। তুমি না চাইলেও বাধ্য হয়ে আমার ছাতার তলায় ঠাঁই খুঁজবে। একটা রিকশাওয়ালাও ঠিক করা ছিলো এই পাহাড়ি অঞ্চলটা আমাদের ঘুরিয়ে দেখাবে। কিন্তু তুমি আসলেনা, পাহাড়ি মেঘ ফিরে গেলো, পৃথিবী বর্ষা নামক মৌসুম হারালো। ফসলের ক্ষেত পুড়ে ছারখার, চাতকের অপেক্ষা, ঝরনা আজ মৃত! আকাশ চুক্তি ভাঙ্গেনী তাই বৃষ্টিও আর হয়নি। আকাশ আমাকে অনেকবার খোঁজার চেষ্টা করলেও খুঁজে পায়নি কারন আমি আজ মৃত....

সবাই হয়ত আমার নাম ভুলেই গেছে, তুমি ভুলো নি তো

Image
মনে পড়ে পিচঢালা সেই রাস্তার কথা? আমাদের হাজারো স্মৃতিকে মুড়িয়ে রেখেছে যেই রাস্তা আজও কি আমার কথা মনে পড়লে যাও সেই রাস্তায় আমি কিন্তু এখনও যাই সেখানে আশ্চর্য হচ্ছো? ঘণ্টার পর ঘণ্টা যেখানে দাঁড়িয়ে ভিজতাম আমি আর তুমি জানালার ধারে উঁকি দিয়ে দেখতে কি ভাবছো? কিভাবে জানলাম যে তুমি আমাকে দেখতে এটা তো জানোই ভালবাসা চোখ দিয়ে দেখা যায় না অনুভব করতে হয় আমি তোমায় অনুভব করতাম। জানি পিচঢালা সেই রাস্তার পাশের বাড়িটায় তুমি থাকতে তবে এখন অতীত তবুও ছুটে যাই সেই রাস্তায়, যদি দেখা মেলে! চোখে চোখ পড়ে যায়, যদি আবার আমাদের প্রেম হয়। খুব কষ্ট হয় মানুষজন এখন আমায় পাগল ডাকে সবাই হয়ত আমার নাম ভুলেই গেছে। তুমি ভুলো নি তো

সিগারেট

Image
                                                           ধুমপান কখনওই মৃত্যুর কারন হতে পারে না। 😕                                                                                       মৃত্যুর কারন তোমার জন্ম 😇                                            অযথা সিগারেটকে দোষারোপ করে সিগারেটকে বিব্রত করার কোনো মানেই হয় নাহ 😠                                                                  যে খাওয়ার সে কব্বরে এক পা ঢুকায়াও খাবে 😊                                                                              সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ :ধুমপান মস্তিষ্কের জন্য উপকারী. 😂 ✌

বেঁচে থাকার অভিশাপ নিয়ে

Image
                                                                     নেমে আসছে শুধু অভিশাপ,                                                                                   শান্তিবাহকরা সব মৃত |                                                             জীবন্ত লাশগুলো হেটে চলছে রাস্তায়                                                                                 বেঁচে থাকার অভিশাপ নিয়ে |

আমার মনে হয়, আমাদের ব্রেক আপ করে ফেলা উচিত..........

"কল্পনা করো, প্রায় বছর সাতেক ধরে মানুষটার সাথে তুমি ভালোবাসার সম্পর্কে আবদ্ধ, হুট করে এক বিকেলে সে বললোঃ "অনেক দিন ধরেই কিছু কথা বলবো ভাবছিলাম ... আসলে তোমাকে আমার ভালো লাগে না এখন ... আমাদের কেন জানি যাচ্ছে না ... আমার মনে হয়, আমাদের ব্রেক আপ করে ফেলা উচিত" তোমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লো ... হুট করে তুমি খেয়াল করলে, যার সাথে দিনরাত তোমার কথা হতো, তার ফোন নাম্বারের ব্লক লিস্টে তুমি ... ফেইসবুকে তার নামটা কালো অক্ষরে লেখা ... তুমি টের পেলে, আর কখনোই তার সাথে তোমার সামনা সামনি দেখা হবে না !! তুমি বিশ্বাস করতে পারছো না ... কিন্তু আসলেও সবকিছু শেষ ... এত বছরের একটা সম্পর্ক শেষ করাটা এখন একটা কাগজ কে মুচড়ে ছুঁড়ে ফেলে দেয়ার মতই সহজ !! ওপাশ থেকে যত সহজে সম্পর্কটা শেষ করে দেয়া হলো, এপাশ থেকে ওটা সহ্য করা তোমার জন্য ততটাই কঠিন হয়ে গেল ... কাঁদতে কাঁদতে নিঃশ্বাস আটকে আসবে তোমার ... বারবার নির্লজ্জের মত তুমি চেষ্টা করে যাবা মানুষটাকে ফিরিয়ে আনতে ... তোমার কোন কথাই তার হৃদয় স্পর্শ করবে না আর ... তোমার কোন কান্নাই তার মনে আর দাগ কাটবে না !! অসহায়ের মত যখন তুমি তাকে অন

প্রথম দেখাতে আমি প্রেমে পরেছি তোমার..

Image
Partho অহনা একটু কথা কহো না.. অহনা পেছন ফিরে চাহো না.. প্রথম দেখাতে আমি প্রেমে পরেছি তোমার.. দুচোখে আন্ধার দেখি ঘুম আসে না আমার.. রাত্রে বেলা শুয়ে শুয়ে শুধু ভাবি.. তোমায় কিভাবে পাব আমি.. তোমার চোখেতে হারিয়ে যায় আমার এই মন.. ঘনো কালো চুল দেখে পাগল যে আমি এখন.. হৃদয়ের কথা আমি বলি কারে.. আসো না কাছে আমি শুধু ভালবাসি যারে.. অহনা একটু কথা কহো না.. অহনা পেছন ফিরে চাহো না.. অহনা একটু তুমি হাসো না.. অহনা কেনো ভালবাসো না.. সামনে দিয়ে যখন তুমি হেঁটে যাও.. হৃদয়ের মাঝে আমার ঝড়-যে উঠাও.. প্রেমে পড়ে আমার কিযে হলো.. পাগল হলাম আমি আগে ছিলাম ভালো.. স্যারের কথা কিছুই আমার মাথায় ঢোকে না.. একদিন তোমায় না দেখে থাকতে পারি না.. নীল জোছনায় শোনাবো গান তোমায়.. শুধু তুমি ভালবাসো যে আমায়.. অনেক দিন হলো তুমি কলেজে আসো না.. মনের মাঝে তাই সুর বাজে না.. কোথায় হারালে আমার মনের রানী.. আমি হবো যে তোমার জীবনেরক্ষনি.. অহনা ক্যান্টিনে আসো না.. অহনা একটু কাছে বসো না.. অহনা কেনো ভালবাসো না.. অহনা কিছুভালো লাগে না.. অহনা একটু কথা কহো না.. অহনা পেছন ফিরে চাহো না.. অহনা

অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান-বাংলাদেশ ব্যংক গভর্নর.......

Image
                                      .                       . একটা গাভী আর কয়েকটা খাসি আমি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ওগুলো মাঠে চরাতাম। বিকেল বেলা গাভীর দুধ নিয়ে বাজারে গিয়ে বিক্রি করতাম। দুধ বিক্রির আয় থেকে সঞ্চিত আট টাকা দিয়ে আমি পান-বিড়ির দোকান দেই। আমার জন্ম জামালপুর জেলার এক অজপাড়াগাঁয়ে। ১৪ কিলোমিটার দূরের শহরে যেতে হতো পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে চড়ে। পুরো গ্রামের মধ্যে একমাত্র মেট্রিক পাস ছিলেন আমার চাচা মফিজউদ্দিন। আমার বাবা একজন অতি দরিদ্র ভূমিহীন কৃষক। আমরা পাঁচ ভাই, তিন বোন। কোনরকমে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটতো আমাদের। আমার দাদার আর্থিক অবস্থা ছিলো মোটামুটি। কিন্তু তিনি আমার বাবাকে তাঁর বাড়িতে ঠাঁই দেননি। দাদার বাড়ি থেকে খানিকটা দূরে একটা ছনের ঘরে আমরা এতগুলো ভাই-বোন আর বাবা-মা থাকতাম। মা তাঁর বাবার বাড়ি থেকে নানার সম্পত্তির সামান্য অংশ পেয়েছিলেন। তাতে তিন বিঘা জমি কেনা হয়। চাষাবাদের জন্য অনুপযুক্ত ওই জমিতে বহু কষ্টে বাবা যা ফলাতেন, তাতে বছরে ৫/৬ মাসের খাবার জুটতো। দারিদ্র্য কী জিনিস, তা আমি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করেছি- খাবার নেই, পরনের কাপড় নেই