ড. ইউনুস...
কথায় আছে "ঘরের গরু ঘরের ঘাস খায় না" আমাদের অবস্থা
হয়েছে এই। জ্যাক মা, বিল গেট্স, জেম বেজস তাদের নিয়ে আমরা
যেই লাফালাফি করি অথচ জাপানের মত দেশে যখন মোটিভেশনাল বিগ
প্রোগ্রাম হয় তখন প্রধান বক্তা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনুস, তাকে আমরা কতটুকু সম্মান করি? রাজনীতি আমাদের এমন ভাবে খেয়ে ফেলেছে যে
বাংলাদেশ কে বিশ্বের মাঝে পরিচিত করে দেয়ার জন্য যার অবদান অপরিসীম
সেই ইউনুস কে আমরা মূল্যায়ন করতে জানি না।
ব্রিটিশ একটা ইউনিভর্সিটির ভিসি বানানো হয়েছে তাকে।
যেখানে কিনা ইউনিভার্সিটির সংবিধান ছিল ব্রিটিশ বংশভূত ছাড়া ইউনিভার্সিটির ভিসি বানানো যাবে না। সেখানে সংবিধান
পরিবর্তন করে তাকে চ্যান্সেলর ই বানানো হয়েছে।
তারা বুঝতে পেরেছে ইউনুস কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বুঝিনি....
জার্মানীর বড় বড় অর্গানাইজেশন গুলোর উপদেষ্টা তিনি। জার্মান ফ্রাংফুট
ইউনিভার্সিটি,বা
র্লিন ইউনিভার্সিটি তে বরাবরের তিনি মোটিভেশনাল স্পিকার। এনজেলা মার্কেল যেখানে বক্তিতা দেন সে অনুষ্ঠানেও তিনি
উদক্তা হিসিবে বিশেষ অথিতির দাওয়াত পান। ব্রিটেন, আমেরিকা, জাপান, জার্মানী, ফ্রান্স, স্পেন, কানাডা, দক্ষিন কোরিয়া সহ বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ
গুলোর মোটিভেশনাল স্পিকার তিনি। সাম্প্রতিক আমরা দেখেছি বার্সালোনার
ভাইস প্রেসিডেন্ট ও দূত হয়েছেন তিনি।যেই বার্সালোনা নিয়ে আপনাদের এত
লাফালাফি করি সেই বার্সালোনার উপদেষ্টা তিনি। যেই মেসি কে
নিয়ে আপনাদের এত লাফালাফি সেই মেসিও কিন্তু সেদিন লাইনে দাঁড়িয়েছিল একবার হেন্ড সেক করার জন্য ড. ইউনুসের সাথে। মেসিও কিন্তু ঠিকই তার মর্যাদার উচ্চতা বুঝতে পেরে তাকে সম্মান ও মূল্যায়ন করতে পেরেছে। পারিনি শুধু আমরা।
২০১৬ তে রিও ডি জেনেরিও তে যখন অলিম্পিক গেমস অনুষ্ঠিত হয় সেখানে
মশাল বহন কিন্তু তিনি করেছিলেন। এটা কতটা সম্মানের সেটা আমাদের বুঝার বয়স এখনো হয়নি। আমরা নেগেটিভ বের করতে এতটা উৎসাহী
যে প্রশংসা ও মূল্যায়ন শব্দ দুটার ব্যবহার ভুলে গিয়েছি।
আমাদের বাঙ্গালীর এইটাই প্রধান সমস্যা আমরা প্রশংসা করতে পারি না নিজেদের। অন্যরা আমাদের প্রশংসা করে অথচ আমরা পারি না। আমরা পারি কিভাবে নিচে
নামানো যায়.....।
ড. ইউনুস হোক আরেক জ্যাক মা। চট্রগ্রাম
এর জোবরা গ্রাম থেকে
বেরে উঠা একজন
দরিদ্র যুবক যে কিনা
দাপিয়ে বেরাচ্ছে সারা
বিশ্ব।
হয়েছে এই। জ্যাক মা, বিল গেট্স, জেম বেজস তাদের নিয়ে আমরা
যেই লাফালাফি করি অথচ জাপানের মত দেশে যখন মোটিভেশনাল বিগ
প্রোগ্রাম হয় তখন প্রধান বক্তা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনুস, তাকে আমরা কতটুকু সম্মান করি? রাজনীতি আমাদের এমন ভাবে খেয়ে ফেলেছে যে
বাংলাদেশ কে বিশ্বের মাঝে পরিচিত করে দেয়ার জন্য যার অবদান অপরিসীম
সেই ইউনুস কে আমরা মূল্যায়ন করতে জানি না।
ব্রিটিশ একটা ইউনিভর্সিটির ভিসি বানানো হয়েছে তাকে।
যেখানে কিনা ইউনিভার্সিটির সংবিধান ছিল ব্রিটিশ বংশভূত ছাড়া ইউনিভার্সিটির ভিসি বানানো যাবে না। সেখানে সংবিধান
পরিবর্তন করে তাকে চ্যান্সেলর ই বানানো হয়েছে।
তারা বুঝতে পেরেছে ইউনুস কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বুঝিনি....
জার্মানীর বড় বড় অর্গানাইজেশন গুলোর উপদেষ্টা তিনি। জার্মান ফ্রাংফুট
ইউনিভার্সিটি,বা
উদক্তা হিসিবে বিশেষ অথিতির দাওয়াত পান। ব্রিটেন, আমেরিকা, জাপান, জার্মানী, ফ্রান্স, স্পেন, কানাডা, দক্ষিন কোরিয়া সহ বিশ্বের প্রভাবশালী দেশ
গুলোর মোটিভেশনাল স্পিকার তিনি। সাম্প্রতিক আমরা দেখেছি বার্সালোনার
ভাইস প্রেসিডেন্ট ও দূত হয়েছেন তিনি।যেই বার্সালোনা নিয়ে আপনাদের এত
লাফালাফি করি সেই বার্সালোনার উপদেষ্টা তিনি। যেই মেসি কে
নিয়ে আপনাদের এত লাফালাফি সেই মেসিও কিন্তু সেদিন লাইনে দাঁড়িয়েছিল একবার হেন্ড সেক করার জন্য ড. ইউনুসের সাথে। মেসিও কিন্তু ঠিকই তার মর্যাদার উচ্চতা বুঝতে পেরে তাকে সম্মান ও মূল্যায়ন করতে পেরেছে। পারিনি শুধু আমরা।
২০১৬ তে রিও ডি জেনেরিও তে যখন অলিম্পিক গেমস অনুষ্ঠিত হয় সেখানে
মশাল বহন কিন্তু তিনি করেছিলেন। এটা কতটা সম্মানের সেটা আমাদের বুঝার বয়স এখনো হয়নি। আমরা নেগেটিভ বের করতে এতটা উৎসাহী
যে প্রশংসা ও মূল্যায়ন শব্দ দুটার ব্যবহার ভুলে গিয়েছি।
আমাদের বাঙ্গালীর এইটাই প্রধান সমস্যা আমরা প্রশংসা করতে পারি না নিজেদের। অন্যরা আমাদের প্রশংসা করে অথচ আমরা পারি না। আমরা পারি কিভাবে নিচে
নামানো যায়.....।
ড. ইউনুস হোক আরেক জ্যাক মা। চট্রগ্রাম
এর জোবরা গ্রাম থেকে
বেরে উঠা একজন
দরিদ্র যুবক যে কিনা
দাপিয়ে বেরাচ্ছে সারা
বিশ্ব।