Posts

Showing posts from June, 2018

নারী.....

Image
নারী..... শরীর আমার---হলুদ তোমার নামের ! হাত আমার ---মেহেন্দি তোমার নামের ! মাথা আমার ---ঘোমটা তোমার নামের ! সিঁথি আমার ---সিঁদুর তোমার নামের ! কপাল আমার ---টিপ তোমার নামের ! নাক আমার ---নথ তোমার নামের ! গলা আমার ---মঙ্গল সুত্র তোমার নামের ! কবজি আমার ---শাঁখা-পলা তোমার নামের ! পা আমার ---নুপুর তোমার নামের ! পায়ের আঙুল আমার ---চুটকী তোমার নামের ! বড়দের চরণ বন্দনা আমি করি ---সধবার আশীর্বাদ তোমার নামের ! দশমীতে সিঁদুর ও ব্রত আমি করি ---ফল তোমার দীর্ঘ জীবি ! এমন কি কোল আমার --- রক্ত আমার ---দুধ আমার ---সন্তান তোমার নামের --- বাড়ির দরজায় নেম প্লেটও তোমার নামের --- এমনকি আমার গোত্রও আমার নয় ---ওটাও তোমার নামের ! সব কিছু তো তোমার নামের,,,,, তুমিই বল ---কি আছে তোমার কাছে ??? যা আমার নামের ---একটা মেয়ে শশুরবাড়ি চলে গেল---কালকের মেয়ে আজ সংসারের বৌ হয়ে গেল---কাল অব্দি বাড়ির আদরের মেয়ে---আজ শশুর বাড়ির সেবা করতে শিখে গেল ! কাল অব্দি টিশার্ট জিনস পরা মেয়ে, আজ শাড়ি পরা শিখে গেল ! বাপের বাড়ির চলমান "ঝর্না" আজ শশুর বাড়িতে দিঘী হয়ে গেল ! প্রতিদিন আনন্দে খরচ করা মেয়ে,

যেভাবে জীবনের শুরুঃ পৃথিবীতে প্রাণের উৎপত্তি......

Image
পৃথিবীর প্রতিটি ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে আজ প্রাণ প্রতিষ্ঠিত কিন্তু পৃথিবী যখন সৃষ্টি হয় তখন পৃথিবী ছিল মৃত উষর গলিত পাথর। তাহলে কীভাবে জীবনের শুরু? সচারচার এমন প্রশ্ন খুবই কম লোকেই জিজ্ঞেস করে থাকে। মানব ইতিহাসের বেশিরভাগ পাতা জুড়ে লেখা আছে এবং প্রায় সবাই বিশ্বাস করে কোন না কোন ঈশ্বর আমাদের অতিপ্রিয় জীবনটা এক ফুঁৎকারে বানিয়ে দিয়েছেন। কিছুদিন আগেও ঈশ্বরব্যতীত অন্যকোন ব্যাখ্যা ছিল মানুষের চিন্তারও বাইরে। ঈশ্বর জীবনের জন্ম দিয়েছেন কথাটা এখন আর সত্য নয়। বিগত শতাব্দীধরে কিছু বিজ্ঞানী কীভাবে প্রথম প্রাণের বিকাশ হয়েছিল খুঁজতে নিরন্তর গবেষণা করে গেছেন এবং গবেষণা বর্তমানেও চলছে। এমনকি বিজ্ঞানীগণ পরীক্ষাগারে সৃষ্টির আদিতে যেমন পরিবেশ ছিল কৃত্রিমভাবে সেই পরিবেশ সৃষ্টি করে নিঃস্ব অবস্থা থেকে সম্পুর্ণ নতুন প্রাণের জন্ম দিয়েছেন। যাকিছু অগ্রগতি হয়েছে সেটা কোন একক প্রচেষ্টা নয় কিন্তু আমরা দীর্ঘপথ অতিক্রম করে এসেছি। আজকে অনেক বিজ্ঞানীই প্রাণের উৎপত্তি নিয়ে অধ্যয়ন করছেন এবং তারা আত্মবিশ্বাসী যে তারা সঠিক পথেই আছেন এবং তাদের আত্মবিশ্বাস দাঁড়িয়ে আছে বহুদিনের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে। এটা হলো আমাদ

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১

Image
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী এবং বাংলাদেশের স্থপতি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নপূরণের এক উল্লেখযোগ্য ধাপ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ কিঃ মনুষ্যবিহীন ১ টি অত্যাধুনিক ইলেকট্রনিক যন্ত্র বা ভূ-পৃষ্ঠ থেকে একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় (১৬০ কিলোমিটার হতে ৩৬০০০ কিলোমিটার) অবস্থান করে পৃথিবীকে একটি সময়ান্তে পরিভ্রমণ করে থাকে (পরিভ্রমণকারী স্যাটেলাইট) অথবা পৃথিবী যে গতিতে নিজ অক্ষে আবর্তন করে বা ঘোরে সে গতির সাথে আবদ্ধ থেকে নিজস্ব অবস্থানে স্থির থাকে (স্থির স্যাটেলাইট) এবং সামগ্রিকভাবে এটি পৃথিবীস্থ একটি স্টেশন হতে কম্পিউটার প্রযুক্তির মাধ্যমে মানুষ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়। পক্ষান্তরে, অকৃত্রিম উপগ্রহ হচ্ছে প্রাকৃতিক বিশালাকার বস্তুপিন্ড যা একটি গ্রহের বা বস্তুর চারিদিকে নির্দিষ্ট দূরত্বে একটি সুনির্দিষ্ট গতিতে পরিভ্রমণ করে থাকে, যেমন- পৃথিবীর চাঁদ। ‘‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’’ একটি স্থির কৃত্রিম স্যাটেলাইট। কৃত্রিম উপগ্রহের সূচনালগ্ন ও ব্যবহার উপযোগিতাঃ তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমান রাশিয়া) কর্তৃক বিশ্বের ইতিহাসে সর্বপ্রর্থম কৃত্রি

অনুভুতিহীন ভালবাসা.......

Image
কিছু মানুষ এমন থাকে যারা নিজেদের অনুভূতিগুলো অনেক যত্নে নিজের কাছে রেখে দেওয়ার এক অসীম ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়। কোন অনুরোধ,অনুরাগ, অনুভূতিটাকে তার থেকে আলাদা করতে পারে না... নিজেকে নিজের মধ্যে নিয়ে বেড়ায় সে।অন্যের মাঝে বইতে গেলে ডুবে যাওয়ার ভয় থাকে যে...! অভিমানের দরজায় খিল পড়েছে অনেক আগেই। তোমরা বলো তাদের ডুবে যাওয়ার ভয়,আর আমি বলি তাদের ভালোবাসার ভয়! ভালোবেসে ভালোবাসার কাছ থেকে পাছে অবহেলা পেতে হয়, ভালোবেসে ভালোবাসা ভেঙে যাওয়ার ভয়! এমন হাজারো ভয় থাকে যার ফলে ভালোবাসাটা হয়ত তাদের পক্ষে আর হয়ে ওঠে না।আর অনেকটা ভালোবাসা সত্ত্বেও কখনো ভালোবাসার মানুষটিকে বলা হয়ে ওঠে না,"ভালোবাসি! ". .                               

কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪.

Image
একজন কয়েদীর কথা জানি। কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪। ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও উনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন। - তিনি নেলসন মেন্ডেলা। : আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি। থাকার কোনো রুম ছিল না তার, বন্ধুদের রুমের ফ্লোরে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য। - তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও- স্টিভ জবস। : আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি। - তিনি বিল গেটস। : আরেক এতিমের কথা জানি। ১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখ