Posts

Showing posts from May, 2018

সামান্য কারণে সুইসাইড করে তারা কি জানে....

Image
নতুন একটা সিম কিনে পরিচিত দশজন কে মেসেজ পাঠালাম। " আমি  দিপ্ত রুমমেট আকাশ বলছি। আজ সকালে দিপ্ত গলায়দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আপনারা দয়া করে 'হল' থেকে ওর লাশ নিয়ে যাবেন।"    মেসেজ দেওয়ার মিনিট দুয়েকের মধ্যে কল আসা শুরু। মা, বাবা, ভাই,বোন, বন্ধুবান্ধবী সবাই একের পর এক ফোন দিচ্ছে। কি বলবো না বলবো ভেবে ফোন রেখে দিলাম। যতো ইচ্ছে কল করুক। একটুপর একটার পর একটা মেসেজ আসতে লাগলো। মেসেজ গুলো ছিল ঠিক এই রকম।   মা   আমার ছেলে জীবনে এই কাজ করতে পারে না।ওর প্রতি আমার বিশ্বাস আছে। ওকে বলে দিও ওর জন্য বড় একটা মুরগী কিনে রেখেছি। বাড়িতে আসলে রান্না করে খাওয়াবো। আর এখন আপাতত কতো টাকা লাগবে সেটা মেসেজে বলে দিতে বলো।   বাবা বাবা, এই মাসে হাত খালি। মোটরসাইকেল কিনে চেয়েছিস দিবো। ঈদ আসুক, বাপ বেটা মিলে একসাথে গিয়ে গাড়ি কিনে আনবো। আর এইসব অলক্ষুণে কথা বলবি না। এমনিতেই দূরে থাকিস সারাদিন চিন্তায় থাকি কখন কি হয়। বাড়ি আসিস, তোর মা একটা বড় মুরগী রেখেছে। তোর জন্য আমিও খেতে পারছি না। বড়বোন লাথি খাবি হারামজাদা। মাথার মধ্যে ভূত ঢুকছে? ফাইজলামি করার যায়গা পাস না। দ

'রিকশা' যার আভিধানিক অর্থ হলো 'মনুষ্যবাহিত বাহন'।

Image
আরে ভাই আরও জোরে চলেন না, যেভাবে যাচ্ছেন তারচেয়ে ঠেলাগাড়ি ও জোরে চলে। ইফতারি আজ রাস্তায় করতে হবে। আর তোমাকে না কতবার বলছি এই সব বয়স্ক লোকদের রিকশায় উঠবে না। ছেলেমেয়ে ২ টা আমার জন্য বসে আছে। আল্লাহ রহম করো। . হ্যা আমি সেই সব লোকদের কথা বলছি যারা আমাদের কে নিজের কাধে নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। . বয়সের বাড়ে যাদের ঘার কুজো হয়ে গেছে তারপর ও ছুটে চলে অবিরাম। . তাদের আমরা ডাকি খালি, কেউ মামা। কেউ চাচা কিংবা ভাই। . মার্কিন মিশনারি জোনাথন স্কোবি ১৮৬৯ সালে রিকশা উদ্ভাবন করলেও ঢাকা বিশ্বের রিকশা রাজধানী নামে পরিচিত। . স্কোবি থাকতেন জাপানের সিমলায়। . বাংলা 'রিকশা' শব্দটি এসেছে জাপানী 'জিন্‌রিকিশা' (人力車, 人 জিন্ = মানুষ, 力 রিকি = শক্তি, 車 শা = বাহন) শব্দটি থেকে, যার আভিধানিক অর্থ হলো 'মনুষ্যবাহিত বাহন'। . ১৯০০ সালে কলকাতায়, তবে মালপত্র বহনের জন্য। ১৯১৪ সালে কলকাতা পৌরসভা রিকশায় যাত্রী পরিবহনের অনুমতি দেয়। ততদিনে ব্রক্ষদেশ মানে মিয়ানমারের রেঙ্গুনেও রিকশা জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। . ১৯১৯ সালে রেঙ্গুন থেকে রিকশা আসে চট্টগ্রামে। তবে ঢাকায় রিকশা চট্টগ্রাম থে

ভালবাসা,,,,,তুমি আসবে তো !

Image
ভালবাসা,,,,,তুমি আসবে তো ! ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, সাদা কাপড়ে মোড়ানো ভালবাসাটায় আজ প্রখর হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। গতিশীল হচ্ছে পরতে পরতে। গত চার বছর আগে হারানো জীবনটায় আজ শ্বাস-প্রশ্বাস নিচ্ছে আপন গতিতে। এ কোন মেয়ে খেলা নয়, ভাবের ঘরে বন্ধি কোন পাঠশালা নয়, আবেগ মিশ্রিত কোন উর্বর মাটি নয়। এটা বিশাল এক সমুদ্র, বিশাল এক আকাশ। যেখানে প্রজাপতির মতো উড়ছে তরুণ-তরুণীর দল। এখানে কোন ছেলে খেলা নেই, আছে বটবৃক্ষ, লতাপতা, আছে আদিমতা। আছে গাছ, আছে ফুল, আছে রক্তে মাখামাখি হিংস্র দানব থেকে সদ্য মক্ত হওয়া এক ললনা। এখানে ফুসকা, চটপটি, ঝালমুড়ি বিক্রি হচ্ছে যাহাতাহা দামে, তাহারি অপেক্ষায় বসে থাকা, যখন-তখন এখানে-সেখানে ক্ষনে-ক্ষনে। ভালবাসা,,,,,তুমি আসবে তো ! ভালবাসা নীলকামে নিয়ে, আমারি বারান্দায়, আমারি নাগর হয়ে।  

#কক্সবাজারে_আলোচিত_একরাম_ক্রসফায়ার।

Image
একজন ইয়াবা গডফাদারের জানাজায় হাজার হাজার লোকের সমাগম হয় না। যে লোকটার বিরুদ্ধে থানায় কোন মামলা নেই, কোন অভিযোগ নেই, তাকে ইয় াবা গডফাদার বানিয়ে দিলেন কিসের ভিত্তিতে? এই ঘটনায় স্রেফ একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা হল।   এই লোকটা ৩ বারের সফল কাউন্সিলর, স্থানীয় সাংসদ বদির বিরুদ্ধে নানান কর্মকান্ডে সৌচ্চার ছিলেন। কক্সবাজারের ইয়াবা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধেও নানা সময় মাঠে সরব ছিলেন। একরাম ইয়াবা গড ফাদার হলে তার বিপুল সম্পত্তি থাকার কথা, কিন্তু সম্পত্তি বলতে একটা পরিত্যক্ত বাড়ি ছাড়া কিছুই নেই। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায় একরাম নামে যার কথা বলা হচ্ছে সে নাম নিয়েও যথেষ্ট সন্দেহ রয়ে গেছে। স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা, বিএনপি নেতা হতে শুরু করে সাধারণ জনগণ কারো কাছেই একরামের ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত থাকার কোন তথ্য নেই। তবে কেন রাতের আঁধারে কোন প্রকার ক্রস চেক না করে এভাবে একজন মানুষকে কথিত বন্ধুক যুদ্ধের নামে হত্যা করা হল! এ ঘটনা শুধু মাদক বিরোধী অভিযানকেই প্রশ্নবিদ্ধ করেনি, বরং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি আস্থার জায়গাটুকুও নড়বড় করে দিয়েছে।

*অভিমানে ছেঁড়া চিঠি*

Image
মেয়ে,  ক্ষমা করে দিও,ভালো থেকো বললেই ক্ষমা করা বা ভালো থাকা যায়না।যদি পারতাম যানবাহনের গ্যাস সিলিন্ডারের মত আমিও গায়ে লিখে দিতাম জন্ম থেকে জ্বলছি,তুমি তো সব জানতে,কেন তবে এত ছলনা?এত অভিনয়? পারিবারিক সমস্যা,এক্সিডেন্ট এ পায়ে সমস্যা,পড়াশোনা,মধবিত্ত পরিবারের আর্থিক সমস্যা সবই তো জানতে,বুঝতে তাহলে কেন এত আয়োজন করে কষ্ট দিলে? বামহাত,ডানহাত এর মত তোমার তো আবার অযুহাত আছে তখন ছোট ছিলে,কম বুঝতে,তারপর মা বাবার দোয়া ছাড়া কেউ সুখী হতে পারেনা,আমি সময় কম দিই,খারাপ ব্যবহ ার করি আরও কত কি? তাহলে জবাব টা বুঝে নাও--- ৬ বছর দক্ষতার সাথে অভিনয় করলে,একবার বুঝতেও দিলেনা,আমি ক্রিকেট ভালোবাসি,ক্রিকেট খেলতাম,আমি বন্ধুদের সময় দিয়েও পর্যাপ্ত সময় দিতাম।বাবার পকেট থেকে চুরি করে মোবাইল বিল,দেখা করার গাড়ি ভাড়া যোগাড় হতো।আর মা বাবার দোয়া? কেমন মা বাবা তারা যারা কুফরী কাজে লিপ্ত,অহংকারী,লোভী??? সম্পর্কটা বিয়ে পর্যন্ত নেবো বলেই তো তোমায় এতবছর না ছুঁয়ে থাকা,আমি না ছোঁয়াতে এখন বলছো  তিনি যা করে ভালোর জন্য করে,,,তোমার নতুন ক্রেতার সাথে যে এতবার নিজেকে শেয়ার করেছো বিয়ের আগেই সে ব্যাপারে প্রশ্ন করত

মুখোমুখি বসে এক কাপ চায়ের পেয়ালায় দৃষ্টিনন্দন করিবো!

Image
যদি সময় এসে ভীড় করে বক্ষ্য সমুদ্রে,তবে একটা প্রজাপতি বিকেল দিও- মুখোমুখি বসে এক কাপ চায়ের পেয়ালায় দৃষ্টিনন্দন করিবো! স্বপ্ন গুলো নীরব স্তব্ধ, মাঝরাতে মাথার উপর দাড়িয়ে থাকা চাঁদের অাগোছালো হাসির মত ! এক আকাশ একটাই চাঁদ তবুও কত তফাৎ জীবনের। কখনো দুরন্ত গতীতে চলা,কখনো"বা সিগনালে দাড়িয়ে থাকা ট্রাফিকের মত থমকে যায়-! তবুও জীবন আর স্বপ্ন থেমে নেই, আমিও রোজ কল্পনায় ভাবি,তোমার আমার প্রেম হোক আর একটি বার, জ্যাম্স ক্যামেরুনের মত কোন এক টাইটানিক শহরে!

সিক্সথ সেন্স

Image
কিছু মনে না করলে কিছু কথা বলতে চাই.. - মনে হচ্ছে যে কথাটা বলতে চান.. সেই কথাটাতে আমি কিছু মনে করবো না.. সিক্সথ সেন্স থেকে বললাম.. - বলতে নিষেধ করলে বলবো না.. - নিষেধ নেই, বলুন.. কোন কিছুতে মেয়েদের নিষেধ করতে নেই.. এতে মেয়েরা খুব অভিমান করে.. রাগ ভাঙানো যায়, মেয়েদের অভিমান মন থেকে ভাঙানো কষ্ট.. - আপনাকে আমার অল্প অল্প ভালো লাগে.. খুব ই অল্প ভালো লাগে... খুব বেশি ভালো লাগে না.. খুব বেশি ভালো লাগলে প্রেমে পড়ে যেতে হয়.. - প্রেমে না পড়তে চাইলে পড়বেন না.. জোরাজুরি নেই.. - জানি.. - এই অল্প ভালো লাগার কথা বলার জন্য অনুমতি মেয়েরা চায় না.. আপনি আরো কিছু বলতে চান.. বলুন.. - হুম কথা আরো বাকি আছে.. পরের কথা গুলো বলার জন্য হালকা নিঃশ্বাস নিতে চাই.. কিছুক্ষণ ভাবতে চাই.. - নিঃশ্বাস চোখ বন্ধ করে নিন.. এতে কি হয় জানেন, নিঃশ্বাস একদম ফুসফুস পর্যন্ত যায়.. সেখানে কিছুক্ষণ থাকে.. আশেপাশে ঘুরে ঘুরে দেখে.. এরা বহিরাগত নিঃশ্বাস.. এদের তাড়ানো যায় না.. এরা মনকে শক্ত করে কিছুক্ষণ এর জন্য.. - মন অনেক শক্ত আমার.. - তাহলে হাত কাঁপছে কেনো? ভয় করছে? শীত লাগছে নাতো? নিঃশ্বাস কি ফুসফুসে বেশি নিয়ে ফেললেন?

আমাদের প্রতিটি মানুষের ইচ্ছা,

Image
আমাদের প্রতিটি মানুষের ইচ্ছা, প্রত্যাশা যখন ব্যর্থ হয় তখন আমরা হতাশায় ভুগি, মানসিক কষ্টে তিলে তিলে নিজেকে শেষ করে দেয়... তখন আমরা ভেবে বসি যে, আমার পক্ষে এই কাজ হবে না, ঘুরাতে দাঁড়াতে পারবো না, আমি কিছুই পারবো নানান রকম কথা বলে জীবনটাকে বিষন্ন করে তুলি... ধীরে ধীরে কূল কিনারাহীন জীবন তরীটিকে ভাঁসিয়ে দেয় অজানায়... নিজের জীবনের প্রতি আর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না, দূর্বিষহ হয়ে পড়ে... অনেকেই আবার এই মানসিক যন্ত্রনা থেকে বাঁচার জন্য অকালে আত্মহুতি ঘটায়.. অথচ, আমরা একবারের জন্য ভাবি না, আমার নিজের কি আছে, কোন অবস্থায় আছি, আমি যে অবস্থানে আছি সেটা নিয়ে কি আমি সন্তুষ্ট না...?? যদি সত্যি সন্তুষ্ট হতে পারি তাহলে আমার সফলতা... কেননা, তোমার চেয়ে অনেকে মানুষ আছে যাদের হাত, পা, চোখ নেই, অনেকের আবার কঠিনতম রোগ হয়ে হাসপাতালের বেডে শুয়ে থেকে আরেকবার বেঁচে থাকার জন্য প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করে যাচ্ছে... তাদের তুলনায় তুমি অনেক ভালো আছো, তোমার একটি পরিবার আছে, বাড়ি আছে, তোমার হাত, পা সবকিছু আছে তাহলে তুমি এত কেন কষ্টে থাকবে, কেন এত হতাশায় ডুবে থাকবে...?? যাদের কিছুই নেই এই পৃথিবীতে, তাদের চে

ইগো পুষে রাখা অসুস্থ মানুষের কাজ।

Image
সম্পর্ক গুলো নিজেদের অবহেলা আর ইগোর কারণেই নষ্ট হয়ে যায় দুজনের মতের অমিল থাকতেই পারে তাই বলে কি দুটো মানুষ আর কখনো কথা বলবেনা একপাশ থেকে একজন সরি বলে দিলেই তো হয় তখন ওপাশের মানুষটা কথা না বলে থাকতেই পারবেনা! ইগোর জন্য সুন্দর সম্পর্ক শেষ করে দিচ্ছেন একদিন প্রচণ্ড আপসোস করবেন যে আপসোস আপনাকে সারাজীবন তাড়িয়ে বেড়াবে আর এই অবস্থা থেকে বেরনোর রাস্তা খুঁজে পাবেন না সেইসময়! হোক তা বন্ধুত্ব্ব কিংবা ভালোবাসায় সম্পর্ক যে আপনাকে ভালোবাসে বা পছন্দ করে তাকে যদি বুঝতে না পারেন ব্যর্থতা আপ নার আর ব্যর্থতা সেই মানুষটার যে এত ভালোবাসে আপনাকে অথচ তার ভালোবাসা মূল্যয়ন করার বিন্দুমাত্র যোগ্যতাই আপনার মধ্যে নেই! আপনার অমিল গুলো তার সাথে মিলিয়েই দেখুন না খুব বেশি তো ভুল হবেনা হয়ত সম্পর্কের সুতোটা আর একটু বেশি গাঢ়রূপ ধারণ করবে। আপনার অনেক রাগ মানলাম তা ঠাণ্ডা মাথায় যদি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে না পারেন তাহলে ফালতো রাগ করা আর মানুষিক রোগীই ধরা যায় আপনাকে, খুব কঠিন ব্যাপার না সম্পর্ক ধরে রাখা জেদ এইসব সম্পর্কে না রাখাই শ্রেয় তাহলে সম্পর্ক আর থাকেনা খেলাতে পরিণত হয়! ইগো,জেদ,রাগ এইসব দূরে রেখে একটা

কেউ তোমায় এত ভালোবাসতে পারবেনা।

Image
নিজেকে কঠোরতার শক্ত খোলসে আবৃত রেখেছি বলে ভেবোনা আমি ভালোবাসতে জানিনা। যতটুকু ভালো আমি বাসতে জানি সাত জনমেও কেউ তোমায় এত ভালোবাসতে পারবেনা। মনে রেখো ঝিনুঁকের ভিতর মুক্তো থাকে বলেই ঝিনুঁক শক্ত খোলসে নিজেকে লুকিয়ে রাখে। সেই মুক্তো কে নিজের দখলে আনতে গেলে খোলস টাকে ভেঙ্গে ফেলতে হয়। তবে পুরুষের এ খোলস আঘাতে নয়। বিশ্বাস দিয়ে ভাঙ্গতে হয়।

একটা ছবি তোলার জন্য স্টুডিও নামক দোকানে যাওয়া লাগতো।

Image
সে একটা সময় ছিলো , একটা ছবি তোলার জন্য স্টুডিও নামক দোকানে যাওয়া লাগতো। ছবি তোলার ৩ থেকে ৭ দিন পর ছবি হাতে পাওয়া যেতো। একটা ফিল্মে ৩৬টা ছবি ধরে, সবগুলো শেষ হওয়ার পর দোকানদার ওয়াশ করার জন্য সেটা আরেক জায়গাতে পাঠাবে। আপনার ছবি যদি ১ এ থাকে তবে বাকি ৩৫টা শেষ হবার পর আপনার ছবি হাতে আসবে! অপশন ছিল দুইটা, সাদা কালো আর রঙ্গিন। সাদাকালোর এক রেট রঙ্গিনের আরেক রেট। স্টুডিওর ভেতরে দেখতাম সস্তা ধরনের পাওডার থাকতো, একটা বড় আয়না থাকত। কেউ হয়ত তাড়াহুড়া করে আসছে মেকাপ করার সময় পায়নি, তখন ওই পাউডার দিয়ে হালকা প্রলেপ দিয়ে নিতো মুখে। অনেকে একটু ফর্শা দেখাবে এই ভেবে এমন মাখা মাখতো যে চেহারা চেনা মুশকিল হয়ে যেতো। অনেক পুরুষ মানুষও দেখেছি ফ্রিতে পাওয়া সে পাওডার ব্যাপক মাখা মাখতো। অফিসিয়াল ছবি লাগবে? কোট টাই নেই? কোনও ব্যাপার না, থাকত রেডিমেট কোর্ট ও টাই। নিচে লুঙ্গি কিন্তু উপরে কোর্ট টাই! বুকের কাছথেকে তোলা হতো বলে লুঙ্গি আউট অফ ফোকাসে থাকতো। আসল কাহিনী শুরু হইত ছবি তোলার সময়। একটা টুলের উপর বসাবে প্রথমে, তারপর ক্যামেরা ম্যান ক্যামেরার পেছনে যেয়ে এমন একটা ভাব করবে যেন সে জেমস ক্যামারুন! মাথা একটু ডাইন

আপনি আত্মহত্যা কেন করছেন!

Image
আপনি আত্মহত্যা কেন করছেন! হয়তো আপনার মৃত্যুতে সে আপনাকে হারিয়ে আপনার প্রয়োজন অনুভব করবে এটা ভেবে! . হাহাহা...সবচেয়ে বড় ভুলটা এটাই,প্রত্যেক সুইসাইডের পেছনে এটাই মূখ্য কারণ . যে আমার উপস্থিতিতে আপনার অবমূল্যায়ন করলো,সে কেমনে আপনার অনুপস্থিতির মূল্যায়ন করবে! ব্যাপারটা অনেক হাস্যকর নাহ! . আপনাকে কষ্ট দিয়েছে সে,অন্যের হাত ধরে সময় কাটাচ্ছে/ঘুরে বেড়াচ্ছে সে,বেহায়ার মত আচরণ করেছে সে আর আত্মহত্যা করছেন আপনি! আত্মহত্যা তো তার করা উচিত,যে ঠোঁট কাটার মত আচরণ করেছে আপনার সাথে... . ডোন্ট ফরগট জীবন একটাই,সো এনজয় ইউর লাইফ