" দিপ্তী তুমিই হুট করেই আমার জীবনে আসো
"
দিপ্তী তুমিই হুট করেই আমার জীবনে আসো তারপর সমস্ত ভালোলাগা, কিছু
নির্দিষ্ট জায়গা, নির্দিষ্ট গান, নির্দিষ্ট কিছু মুহূর্ত অানন্দে ভরে তোল।
সেই তোমাকে ঘিরে সুখ স্বপ্ন নিয়ে যেন পৃথিবী ঘুরতে থাকে দুজনের ভালবাসার
কক্ষপথে। তারপর একদিন হুট করে জীবনে এত আবেগ অনুভূতি নিয়ে আসা মানুষটা একটু
রাগ করে আর পিছন ফিরে তাকায় না আর বোঝতে চায় না পরিস্থিতি। প্রচন্ড
ভালবাসা থেকে বেরিয়ে যাবার ক্ষমতা নাই বলে সে চলে যায় অভিমান জগৎতে।
চাইলেও আর তখন তাকে ফেরানো যায় না সেই সময়টাতে যখন তাকে আমি চাইছি এর কারন হয়ত তুমি আমাকে খুব ভালবাস তাই দিপ্তী।
যেখানে একবার চলে যাওয়ার দৃশ্য ঢুকে যায়, সেখানে থেকে যাওয়া আর না যাওয়া একই কথা বলে মনে হয় আমার কারণ ভালবাসাটা সেখানে ফিকে হয়ে যায় কিন্তু কেন করে দাও তুমিতো সত্যি আমাকে অনেক ভালবাস। তারপর সেই মানুষটাই নির্দিষ্ট কিছু জায়গা,নির্দিষ্ট গান, নির্দিষ্ট সময়কে বাকি জীবনের জন্য চরম অভিশপ্ত বানিয়ে রেখে চলে যায় প্রশ্ন উটে মনে মনে কেন আমি এমন করলাম কিন্তু শুনার জন্য মানুষটা অফ লাইনে থাকে।
এমনকি সরি বললে ও বোঝেনা আমার ভালবাসাটা তখন মনে হয় আমিই হয়ত পারি নাই দিপ্তীকে ভালবাসতে বা বোঝতে।
মানুষটা জীবন থেকে চলে যায় ঠিকই রাগ বা অভিমান করে কিছুক্ষনের জন্য কিন্তু সে কি ভাল থাকতে পারে সেইটাই আমার দ্বিতীয় প্রশ্ন? . কিন্তু তার অস্তিত্ব পুরোপুরি ভাবে থেকে যায় আমার মাঝে। সমস্ত চিন্তা চেতনা জুড়ে। নির্দিষ্ট ঐ জায়গাটার আশপাশ দিয়ে হাঁটতে গেলেই তার কথা মনে পড়ে ... নির্দিষ্ট ঐ গানটা বেজে উঠলেই বুকের ভেতর কেমন যেন চিনচিনে একটা ব্যথা হয় !! অনেক মানুষের কন্ঠস্বরের মাঝে একটা নির্দিষ্ট কন্ঠস্বর শুনতে না পারায় প্রচন্ড শূন্যতা কাজ করে।ফোনের স্কিনে একটা পরিচিত নাম যখন তখন আর ভেসে ওঠে না তখন ভেতরটা ভীষণ রকমের ফাঁকা লাগে। চাইলেই আর সে নামে ডায়েল করা যায় না তোমার কাছে আমার আবারও একটা প্রশ্ন? তুমি কি ভাব যে অধিকারের দরজাটা সে নিজেই বন্ধ করে দিয়ে গেছে এত অল্পতে?
গভীর রাতের একটা নির্দিষ্ট প্রহরে কিংবা ঘুমভাঙ্গা সকালগুলোতে মানুষটা 'অভ্যাস' হয়ে গিয়ে বাকি জীবনের প্রতিটা রাত আর প্রতিটা সকালকে শূন্যতায় পূর্ণ করে দেয় আর পূর্নতা করতে পার শুধুই তুমি দিপ্তী।
'স্মৃতি' নামক জিনিসটা অদৃশ্য একটা ছুরির মত ... সময়ে অসময়ে নীরবে বুকের ভেতরটা রক্তপাত বিহীন ভাবেই এফোড় ওফোড় করে দেয় ... কিছুতেই থামানো যায় না ... কিছুতেই না !!"
।
#সরি_দিপ্তী
যেখানে একবার চলে যাওয়ার দৃশ্য ঢুকে যায়, সেখানে থেকে যাওয়া আর না যাওয়া একই কথা বলে মনে হয় আমার কারণ ভালবাসাটা সেখানে ফিকে হয়ে যায় কিন্তু কেন করে দাও তুমিতো সত্যি আমাকে অনেক ভালবাস। তারপর সেই মানুষটাই নির্দিষ্ট কিছু জায়গা,নির্দিষ্ট গান, নির্দিষ্ট সময়কে বাকি জীবনের জন্য চরম অভিশপ্ত বানিয়ে রেখে চলে যায় প্রশ্ন উটে মনে মনে কেন আমি এমন করলাম কিন্তু শুনার জন্য মানুষটা অফ লাইনে থাকে।
এমনকি সরি বললে ও বোঝেনা আমার ভালবাসাটা তখন মনে হয় আমিই হয়ত পারি নাই দিপ্তীকে ভালবাসতে বা বোঝতে।
মানুষটা জীবন থেকে চলে যায় ঠিকই রাগ বা অভিমান করে কিছুক্ষনের জন্য কিন্তু সে কি ভাল থাকতে পারে সেইটাই আমার দ্বিতীয় প্রশ্ন? . কিন্তু তার অস্তিত্ব পুরোপুরি ভাবে থেকে যায় আমার মাঝে। সমস্ত চিন্তা চেতনা জুড়ে। নির্দিষ্ট ঐ জায়গাটার আশপাশ দিয়ে হাঁটতে গেলেই তার কথা মনে পড়ে ... নির্দিষ্ট ঐ গানটা বেজে উঠলেই বুকের ভেতর কেমন যেন চিনচিনে একটা ব্যথা হয় !! অনেক মানুষের কন্ঠস্বরের মাঝে একটা নির্দিষ্ট কন্ঠস্বর শুনতে না পারায় প্রচন্ড শূন্যতা কাজ করে।ফোনের স্কিনে একটা পরিচিত নাম যখন তখন আর ভেসে ওঠে না তখন ভেতরটা ভীষণ রকমের ফাঁকা লাগে। চাইলেই আর সে নামে ডায়েল করা যায় না তোমার কাছে আমার আবারও একটা প্রশ্ন? তুমি কি ভাব যে অধিকারের দরজাটা সে নিজেই বন্ধ করে দিয়ে গেছে এত অল্পতে?
গভীর রাতের একটা নির্দিষ্ট প্রহরে কিংবা ঘুমভাঙ্গা সকালগুলোতে মানুষটা 'অভ্যাস' হয়ে গিয়ে বাকি জীবনের প্রতিটা রাত আর প্রতিটা সকালকে শূন্যতায় পূর্ণ করে দেয় আর পূর্নতা করতে পার শুধুই তুমি দিপ্তী।
'স্মৃতি' নামক জিনিসটা অদৃশ্য একটা ছুরির মত ... সময়ে অসময়ে নীরবে বুকের ভেতরটা রক্তপাত বিহীন ভাবেই এফোড় ওফোড় করে দেয় ... কিছুতেই থামানো যায় না ... কিছুতেই না !!"
।
#সরি_দিপ্তী