Posts

Showing posts from October, 2018

আমার মনে হয়, আমাদের ব্রেক আপ করে ফেলা উচিত..........

"কল্পনা করো, প্রায় বছর সাতেক ধরে মানুষটার সাথে তুমি ভালোবাসার সম্পর্কে আবদ্ধ, হুট করে এক বিকেলে সে বললোঃ "অনেক দিন ধরেই কিছু কথা বলবো ভাবছিলাম ... আসলে তোমাকে আমার ভালো লাগে না এখন ... আমাদের কেন জানি যাচ্ছে না ... আমার মনে হয়, আমাদের ব্রেক আপ করে ফেলা উচিত" তোমার মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লো ... হুট করে তুমি খেয়াল করলে, যার সাথে দিনরাত তোমার কথা হতো, তার ফোন নাম্বারের ব্লক লিস্টে তুমি ... ফেইসবুকে তার নামটা কালো অক্ষরে লেখা ... তুমি টের পেলে, আর কখনোই তার সাথে তোমার সামনা সামনি দেখা হবে না !! তুমি বিশ্বাস করতে পারছো না ... কিন্তু আসলেও সবকিছু শেষ ... এত বছরের একটা সম্পর্ক শেষ করাটা এখন একটা কাগজ কে মুচড়ে ছুঁড়ে ফেলে দেয়ার মতই সহজ !! ওপাশ থেকে যত সহজে সম্পর্কটা শেষ করে দেয়া হলো, এপাশ থেকে ওটা সহ্য করা তোমার জন্য ততটাই কঠিন হয়ে গেল ... কাঁদতে কাঁদতে নিঃশ্বাস আটকে আসবে তোমার ... বারবার নির্লজ্জের মত তুমি চেষ্টা করে যাবা মানুষটাকে ফিরিয়ে আনতে ... তোমার কোন কথাই তার হৃদয় স্পর্শ করবে না আর ... তোমার কোন কান্নাই তার মনে আর দাগ কাটবে না !! অসহায়ের মত যখন তুমি তাকে অন

প্রথম দেখাতে আমি প্রেমে পরেছি তোমার..

Image
Partho অহনা একটু কথা কহো না.. অহনা পেছন ফিরে চাহো না.. প্রথম দেখাতে আমি প্রেমে পরেছি তোমার.. দুচোখে আন্ধার দেখি ঘুম আসে না আমার.. রাত্রে বেলা শুয়ে শুয়ে শুধু ভাবি.. তোমায় কিভাবে পাব আমি.. তোমার চোখেতে হারিয়ে যায় আমার এই মন.. ঘনো কালো চুল দেখে পাগল যে আমি এখন.. হৃদয়ের কথা আমি বলি কারে.. আসো না কাছে আমি শুধু ভালবাসি যারে.. অহনা একটু কথা কহো না.. অহনা পেছন ফিরে চাহো না.. অহনা একটু তুমি হাসো না.. অহনা কেনো ভালবাসো না.. সামনে দিয়ে যখন তুমি হেঁটে যাও.. হৃদয়ের মাঝে আমার ঝড়-যে উঠাও.. প্রেমে পড়ে আমার কিযে হলো.. পাগল হলাম আমি আগে ছিলাম ভালো.. স্যারের কথা কিছুই আমার মাথায় ঢোকে না.. একদিন তোমায় না দেখে থাকতে পারি না.. নীল জোছনায় শোনাবো গান তোমায়.. শুধু তুমি ভালবাসো যে আমায়.. অনেক দিন হলো তুমি কলেজে আসো না.. মনের মাঝে তাই সুর বাজে না.. কোথায় হারালে আমার মনের রানী.. আমি হবো যে তোমার জীবনেরক্ষনি.. অহনা ক্যান্টিনে আসো না.. অহনা একটু কাছে বসো না.. অহনা কেনো ভালবাসো না.. অহনা কিছুভালো লাগে না.. অহনা একটু কথা কহো না.. অহনা পেছন ফিরে চাহো না.. অহনা

অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান-বাংলাদেশ ব্যংক গভর্নর.......

Image
                                      .                       . একটা গাভী আর কয়েকটা খাসি আমি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ওগুলো মাঠে চরাতাম। বিকেল বেলা গাভীর দুধ নিয়ে বাজারে গিয়ে বিক্রি করতাম। দুধ বিক্রির আয় থেকে সঞ্চিত আট টাকা দিয়ে আমি পান-বিড়ির দোকান দেই। আমার জন্ম জামালপুর জেলার এক অজপাড়াগাঁয়ে। ১৪ কিলোমিটার দূরের শহরে যেতে হতো পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে চড়ে। পুরো গ্রামের মধ্যে একমাত্র মেট্রিক পাস ছিলেন আমার চাচা মফিজউদ্দিন। আমার বাবা একজন অতি দরিদ্র ভূমিহীন কৃষক। আমরা পাঁচ ভাই, তিন বোন। কোনরকমে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটতো আমাদের। আমার দাদার আর্থিক অবস্থা ছিলো মোটামুটি। কিন্তু তিনি আমার বাবাকে তাঁর বাড়িতে ঠাঁই দেননি। দাদার বাড়ি থেকে খানিকটা দূরে একটা ছনের ঘরে আমরা এতগুলো ভাই-বোন আর বাবা-মা থাকতাম। মা তাঁর বাবার বাড়ি থেকে নানার সম্পত্তির সামান্য অংশ পেয়েছিলেন। তাতে তিন বিঘা জমি কেনা হয়। চাষাবাদের জন্য অনুপযুক্ত ওই জমিতে বহু কষ্টে বাবা যা ফলাতেন, তাতে বছরে ৫/৬ মাসের খাবার জুটতো। দারিদ্র্য কী জিনিস, তা আমি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করেছি- খাবার নেই, পরনের কাপড় নেই

কত জনের চেহারা মানুষ মনে রাখতে পারে?

Image
পরিবারের সদস্য ছাড়াও অসংখ্য মানুষের সঙ্গে আমাদের পরিচয় হয়। সেই ছোট থেকে আমৃত্যু মানুষকে ঘিরেই আমাদের জীবন। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় আর এরপর চাকরিবাকরি—জীবনকে এমন সোজাসাপ্টা হিসেবে পর্যবেক্ষণ করলেও দেখা যাবে, এই দীর্ঘ যাত্রায় হাজারো মানুষের সঙ্গে আমরা পরিচিত হয়েছি। সবার চেহারা, রং একদম আলাদা। প্রশ্ন আসতেই পারে, কতজনের চেহারা আমাদের মনে আছে? প্রশ্নটা এভাবেও করা যায়, আমাদের মস্তিষ্ক ঠিক কত জনের চেহারা ধারণ করতে সক্ষম? এর উত্তর জানলে বিস্মিত হবেন। সাম্প্রতিক এক গবেষণা জানিয়েছে, একটা মানুষ গড়ে পাঁচ হাজার চেহারা মনে রাখতে পারে। ব্যক্তিগত জীবন ও মিডিয়া থেকে অংশগ্রহণকারীরা ঠিক কতগুলো মুখ স্মরণে আনতে পারেন, তার ওপর গবেষণা করেছেন একদল বিশেষজ্ঞ। অনেক বিখ্যাত মুখও তাঁরা দ্রুত চিহ্নিত করতে পেরেছেন। মানুষ সাধারণত ছোট দলে ভাগ হয়ে বাস করে। তার চারপাশে শ’খানেক মানুষ তো থাকেই। গবেষণা নিবন্ধটি বলছে, মানুষের মুখাবয়ব চিহ্নিতকরণ সক্ষমতা অনেক। হাজারো চেহারা মনে রাখতে পারে মানুষ। আধুনিক যুগে আমরা শুধু প্রত্যেক্ষ বা মুখোমুখি যোগাযোগই করি না, আন্তর্জালিক যোগাযোগও করি। সেখানে বহু মানুষ

মৃত্যুর পর সামাজিক যোগাযোগের অ্যাকাউন্ট কি সচল থাকবে?

Image
পাখি উড়ে যায়, রয়ে যায় তার পালক। ঠিক তেমনি প্রকৃতির নির্ধারিত নিয়মে এই পৃথিবী থেকে চলে যেতে হবে আপনাকে। রয়ে যাবে জীবদ্দশায় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে খুলে যাওয়া আপনার অ্যাকাউন্টগুলো। কত স্মৃতিই না জড়িয়ে আছে সে অ্যাকাউন্টে। মৃত্যুর পর কী হবে এসব সামাজিক যোগাযোগের অ্যাকাউন্টের? সেটা কি অন্য কেউ চালাবে? নাকি নতুন অ্যাকাউন্টের ভিড়ে তা হারিয়ে যাবে চিরতরে? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল। তাঁরা জানাচ্ছে, মৃত্যুর আগেই আপনি ঠিক করে যেতে পারবেন সামাজিক মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্টগুলোর ভবিষ্যৎ। ফেসবুক  আপনি চাইলে আপনার মৃত্যুর পরও ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি চালু রাখতে পারবেন অথবা বন্ধ করে দিতে পারবেন। যদি আপনি মৃত্যুর পরও আপনার অ্যাকাউন্টটি চালু রাখেন, তাহলে সেখানে ‘রিমেমবারিং’ বা স্মরণীয় শব্দটি থাকবে। এ ছাড়া মৃত্যুর আগে আপনার অ্যাকাউন্টটি যে কাউকে দলিল করে দিয়ে যেতে পারেন। ফলে আপনার মৃত্যুর পরও অ্যাকাউন্টটির কার্যক্রম সচল থাকবে। এ জন্য এ ব্যাপারে একটি আইনি চুক্তি বা দলিলের কপি ফেসবুকে পাঠাতে হবে। সেখানে ব্যক্তির নাম ও তাঁর সঙ্গে আপনার সম্পর্কের বিষয়টিও উল্লেখ

আঙুলের ছাপ বা মুখ দেখেই খুলবে উইন্ডোজ ১০

Image
মাঝেমধ্যেই ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়াটা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। আর এ সমস্যার সমাধান পেতে উইন্ডোজ ১০ নিয়ে এলো উইন্ডোজ হ্যালো। সি-নেটে প্রকাশিত এক প্রতিবদন থেকে জানা যায়, উইন্ডোজ হ্যালোর মাধ্যমে আপনি আপনার মুখমণ্ডল অথবা আঙুল দিয়ে খুলে ফেলতে পারবেন আপনার ল্যাপটপের লক। সম্প্রতি আইফোন এক্স মুখ পর্যবেক্ষণ করে লক খোলার প্রযুক্তি নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছে। তাদের ওই ঘোষণার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই মাইক্রোসফট ঘোষণা দিল, তারাও একই রকম প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, তবে তাদের এই প্রযুক্তির নাম রাখা হয়েছে উইন্ডোজ হ্যালো। উইন্ডোজ হ্যালো মুখমণ্ডল বা আঙুলের ছাপ শনাক্ত করতে পারবে মাত্র দুই সেকেন্ডে। উইন্ডোজ ১০-এর এই সুবিধা পেতে হলে আপনার ল্যাপটপে অবশ্যই ইনফ্রারেড (আইআর) ক্যামেরা যুক্ত থাকতে হবে। বর্তমান ল্যাপটপ ডেল, লেনেভো, আসুসে এই সুবিধা যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। আর যদি আপনার নতুন ল্যাপটপ কেনার সামর্থ্য না থাকে, তাহলে আপনি অতিরিক্ত একটি ওয়েবক্যাম কিনে নিতে পারেন, যার মাধ্যমে আপনি এই সুবিধা পেতে পারেন। এই নতুন প্রযুক্তি আপনার কম্পিউটারে আছে কি না, তা পরীক্ষা করার