আর্জেন্টিনাকে দেখেই ফুটবল খেলা শুরু করেছিল ব্রাজিল।
আর্জেন্টিনাকে দেখেই ফুটবল খেলা শুরু করেছিল ব্রাজিল।
আর্জেন্টিনাকে দেখেই ভাল খেলা শিখেছে ব্রাজিল।
আর্জেন্টিনাকে দেখেই ফুটবল খেলা শুরু করেছিল ব্রাজিল। আর্জেন্টিনাকে দেখেই ভাল খেলা শিখেছে ব্রাজিল। নিচে প্রমানের জন্য কিছু তথ্য ও পরিসংখ্যান তুলে ধরলাম ,
আর্জেন্টিনাকে দেখেই ভাল খেলা শিখেছে ব্রাজিল।
আর্জেন্টিনাকে দেখেই ফুটবল খেলা শুরু করেছিল ব্রাজিল। আর্জেন্টিনাকে দেখেই ভাল খেলা শিখেছে ব্রাজিল। নিচে প্রমানের জন্য কিছু তথ্য ও পরিসংখ্যান তুলে ধরলাম ,
ব্রাজিলের অনেক আগে ফুটবল খেলতে শুরু করেছিল আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনার
জাতীয় দল ফুটবল বিশ্বে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের লড়াইয়ে নামে ১৯০২ সালে। অন্যদিকে
ব্রাজিলের জাতীয় দল গড়া হয় ১৯১৪ সালে। আর্জেন্টিনারও একযুগ পরে।
১৯১৬ থেকে শুরু হওয়া কোপা আমেরিকা কাপে ২৬(১৪ বার চ্যাম্পিয়ন, ১২ বার রানার্সআপ) বারের ফাইনালিস্ট আর্জেন্টিনা। পক্ষান্তরে ব্রাজিলের সংখ্যা ১৯(চ্যাম-৮, রানার্স-১১)। ১৯৯৩ সালে আরজেন্টিনা যখন ১৪ তম কোপা আমেরিকা শিরোপা ঘরে আনে, ব্রাজিলের সংখ্যা তখন মাত্র ৪ টা।
বিশ্বকাপের সূচনা হয় ১৯৩০ সাল থেকে, সে বিশ্বকাপে প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নেয় ব্রাজিল, শুধু সেই বিশ্বকাপ নয়, ১৯৩৪ এর বিশ্বকাপেরও প্রথম রাউন্ড থেকে বিদায় হয় তারা, পক্ষান্তরে আর্জেন্টিনা প্রথম বিশ্বকাপেরই ফাইনালিষ্ট। ফাইনাল ম্যাচের প্রথমার্ধ পর্যন্ত ২-১ গোলে এগিয়ে থাকলেও শেষার্ধে এসে হেরে যায় উরুগুয়ের কাছে। ১৯৩৪ এর পর থেকে ১৯৫৮ সাল আগ পর্যন্ত আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ বর্জন করে। সেসময় অপ্রতিরোদ্ধ আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ গুলোতে অংশগ্রহন করলে ব্রাজিলের অনেক আগেই বিশ্বকাপ পাওয়া হয়ে যেত তাদের। সেসময়কার আমেরিকার শ্রেষ্ঠত্বের আসর কোপা আমেরিকার পারফর্মমেন্স ই ব্রাজিল আর্জেন্টিনার বিশাল পার্থক্য তুলে ধরে। বিশ্বকাপ বর্জন কালে অর্থাত্ ১৯৩৫-১৯৫৯ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১৪টি কোপা আমেরিকার ৮টি কাপই জয় করে তারা। তিনটিতে রানার্সআপ। আর ব্রাজিলের সংখ্যা মাত্র ১ টি।
পরিশেষে এই ই প্রমান হয় যে, আর্জেন্টিনাকে দেখেই ভাল খেলা শিখেছে ব্রাজিল।
.
ব্রাজিল সমর্থক ভাইদের অতি সিরিয়াস না হবার অনুরোধ রইলো।
১৯১৬ থেকে শুরু হওয়া কোপা আমেরিকা কাপে ২৬(১৪ বার চ্যাম্পিয়ন, ১২ বার রানার্সআপ) বারের ফাইনালিস্ট আর্জেন্টিনা। পক্ষান্তরে ব্রাজিলের সংখ্যা ১৯(চ্যাম-৮, রানার্স-১১)। ১৯৯৩ সালে আরজেন্টিনা যখন ১৪ তম কোপা আমেরিকা শিরোপা ঘরে আনে, ব্রাজিলের সংখ্যা তখন মাত্র ৪ টা।
বিশ্বকাপের সূচনা হয় ১৯৩০ সাল থেকে, সে বিশ্বকাপে প্রথম রাউন্ড থেকেই বিদায় নেয় ব্রাজিল, শুধু সেই বিশ্বকাপ নয়, ১৯৩৪ এর বিশ্বকাপেরও প্রথম রাউন্ড থেকে বিদায় হয় তারা, পক্ষান্তরে আর্জেন্টিনা প্রথম বিশ্বকাপেরই ফাইনালিষ্ট। ফাইনাল ম্যাচের প্রথমার্ধ পর্যন্ত ২-১ গোলে এগিয়ে থাকলেও শেষার্ধে এসে হেরে যায় উরুগুয়ের কাছে। ১৯৩৪ এর পর থেকে ১৯৫৮ সাল আগ পর্যন্ত আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ বর্জন করে। সেসময় অপ্রতিরোদ্ধ আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ গুলোতে অংশগ্রহন করলে ব্রাজিলের অনেক আগেই বিশ্বকাপ পাওয়া হয়ে যেত তাদের। সেসময়কার আমেরিকার শ্রেষ্ঠত্বের আসর কোপা আমেরিকার পারফর্মমেন্স ই ব্রাজিল আর্জেন্টিনার বিশাল পার্থক্য তুলে ধরে। বিশ্বকাপ বর্জন কালে অর্থাত্ ১৯৩৫-১৯৫৯ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ১৪টি কোপা আমেরিকার ৮টি কাপই জয় করে তারা। তিনটিতে রানার্সআপ। আর ব্রাজিলের সংখ্যা মাত্র ১ টি।
পরিশেষে এই ই প্রমান হয় যে, আর্জেন্টিনাকে দেখেই ভাল খেলা শিখেছে ব্রাজিল।
.
ব্রাজিল সমর্থক ভাইদের অতি সিরিয়াস না হবার অনুরোধ রইলো।