মোবাইল যে মানুষের জীবনের কতগুলো মূল্যবান সময় নিয়ে নেয় তা আমরা বুঝার ক্ষমতাও দিন দিন হারিয়ে ফেলছি


 Related image
এক সময় ছিলো যখন সারাদিনের পরিশ্রম শেষে মানুষের রিল্যাক্স করার মাধ্যম ছিলো পরিবার। বাবা মা, ভাই বোন, স্বামী স্ত্রী বা সন্তানের সাথে সময় কাটিয়েই মানুষ সারাদিনের কষ্ট ভুলে যেত। পরিবারের মধ্যেই শান্তি খুঁজে পেত।
এখন মানুষ সারাদিনের পরিশ্রমের পর মোবাইল নিয়ে শুয়ে বসে রিল্যাক্স করে।ফেসবুকিং, ইউটিউব বা গেম এখন মানুষের মনে শান্তি দেয়!!মোবাইল যে মানুষের জীবনের কতগুলো মূল্যবান সময় নিয়ে নেয় তা আমরা বুঝার ক্ষমতাও দিন দিন হারিয়ে ফেলছি।
এখন মানুষ সারাদিনের পরিশ্রমের পর মোবাইল নিয়ে শুয়ে বসে রিল্যাক্স করে।ফেসবুকিং, ইউটিউব বা গেম এখন মানুষের মনে শান্তি দেয়!!
বাবা মা হয়তো সংসারের জরুরী ব্যাপার আলাপ করবে ছেলে অফিস থেকে আসলে।কিন্তু দেখা গেল ছেলে কানে হেডফোন দিয়ে বসে আছে।সম্পূর্ণ কথা বলার পর দেখা গেল ছেলে আসলে কিছুই শুনেনাই!!
বাচ্চাটা সারাদিন বেল বাজলেই দরজার কাছে ছুটে গেছে বাবা এসেছে বাবা এসেছে বলে।কিন্তু বাবা এসে ৫ মিনিট একটু আদর করেই মোবাইল নিয়ে বসে যায়। বাচ্চাটা হয়তো খেলার জন্য বা কিছু দেখানোর জন্য ডাকে।কিন্তু বাবার মোবাইল থেকে চোখ সরানোর সময়ও হয়না।হ্যা হু করে মোবাইলে ডুবে যায়।
বউ সারাদিন অপেক্ষা করেছে কখন তার স্বামী বাসায় আসবে। একসাথে খেতে বসলেও দেখা যাবে এক হাতে মোবাইল, চোখ মোবাইলের দিকে আর আরেক হাতে কোন রকমে ভাত খাওয়া হচ্ছে।ঘুমাতে শুয়েও দেখা যায় মোবাইল হাতে নিয়েই কখন জানি ঘুম। কত কথা থাকতে পারে, কত গল্প জমা থাকতে পারে।কিন্তু সেই সময়টা মোবাইল দখল করে নেয়।
পারিবারিক মূল্য বলতে এখন আর কিছু নাই।বাইরে খেতে যাওয়া বা বউ নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার ছবি আপলোড করার মাধ্যমেই এখন পারিবারিক মূল্য সীমিত।
মোবাইল থাকবে, যুগে যুগে আরও উন্নত হবে, ইন্টারনেট থাকবে। কিন্তু জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া মূল্যবান সময়গুলো আর আসবেনা।
যে বাচ্চার সাথে খেলার সময় আপনার হয়না সে বাচ্চা বড় হলে আপনার কথা শোনার জন্যেও সময় পাবেনা।আর এই শিক্ষা তো আপনার থেকেই সে পেয়েছে।
বাবা মা চিরদিন বাঁচবেনা।যার কথা শোনার, খোঁজ নেওয়ার সময় আজ হয়না, একদিন যখন তারা থাকবেনা তখন বুঝবেন এতীম হওয়ার কষ্ট কি।চাইলেও তখন তাদের কথা শুনতে পারবেন না।
আর মেয়েদের আল্লাহ মানিয়ে নেওয়ার চমৎকার ক্ষমতা দিয়েছেন।একদিন আপনি অবাক হয়ে দেখবেন আপনার কষ্ট শেয়ার করার বা কথা শোনার সময় আর আপনার স্ত্রীর নাই। যে সময়টা আগে সে আপনার জনন্য অপেক্ষা করতো সেই সময়ে এখন সে অন্য কাজে ব্যস্ত। এখন সেও রাতে অপেক্ষা না করে ঘুমিয়ে যায় বা নিজেই মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে।
আপনি নিজের বুঝবেন না সবার মাঝে থেকেও আপনি কেন সবার সাথে এক হতে পারছেন না। একই পরিবারের সদস্য হয়েও কেন আপনি অনেক কিছুই জানেন না।কেন আপনার সাথে আর কেও ডিসিশন নেওয়ার ব্যাপারে আলাপ করার প্রয়োজন বোধ করেনা।আপনি কিছুই বুঝবেন না।
আপনি তো থেকেও ছিলেন না। সবাই আপনাকে ছাড়া থাকাই শিখে গেছে।
দুনিয়ার হাজার উন্নত টেকনোলজি, মজার মজার পোস্ট, কমেন্ট, মুভি, গেম বা আপনার দিন রাত পরিবারকে সময় না দিয়ে অর্জন করা প্রয়োজনের অতিরিক্ত ধন সম্পদ কিছুই আপনার কাজে আসবেনামোবাইল যে মানুষের জীবনের কতগুলো মূল্যবান সময় নিয়ে নেয় তা আমরা বুঝার ক্ষমতাও দিন দিন হারিয়ে ফেলছি।
একটক সময় ছিলো যখন সারাদিনের পরিশ্রম শেষে মানুষের রিল্যাক্স করার মাধ্যম ছিলো পরিবার। বাবা মা, ভাই বোন, স্বামী স্ত্রী বা সন্তানের সাথে সময় কাটিয়েই মানুষ সারাদিনের কষ্ট ভুলে যেত। পরিবারের মধ্যেই শান্তি খুঁজে পেত।
এখন মানুষ সারাদিনের পরিশ্রমের পর মোবাইল নিয়ে শুয়ে বসে রিল্যাক্স করে।ফেসবুকিং, ইউটিউব বা গেম এখন মানুষের মনে শান্তি দেয়!!
বাবা মা হয়তো সংসারের জরুরী ব্যাপার আলাপ করবে ছেলে অফিস থেকে আসলে।কিন্তু দেখা গেল ছেলে কানে হেডফোন দিয়ে বসে আছে।সম্পূর্ণ কথা বলার পর দেখা গেল ছেলে আসলে কিছুই শুনেনাই!!
বাচ্চাটা সারাদিন বেল বাজলেই দরজার কাছে ছুটে গেছে বাবা এসেছে বাবা এসেছে বলে।কিন্তু বাবা এসে ৫ মিনিট একটু আদর করেই মোবাইল নিয়ে বসে যায়। বাচ্চাটা হয়তো খেলার জন্য বা কিছু দেখানোর জন্য ডাকে।কিন্তু বাবার মোবাইল থেকে চোখ সরানোর সময়ও হয়না।হ্যা হু করে মোবাইলে ডুবে যায়।
বউ সারাদিন অপেক্ষা করেছে কখন তার স্বামী বাসায় আসবে। একসাথে খেতে বসলেও দেখা যাবে এক হাতে মোবাইল, চোখ মোবাইলের দিকে আর আরেক হাতে কোন রকমে ভাত খাওয়া হচ্ছে।ঘুমাতে শুয়েও দেখা যায় মোবাইল হাতে নিয়েই কখন জানি ঘুম। কত কথা থাকতে পারে, কত গল্প জমা থাকতে পারে।কিন্তু সেই সময়টা মোবাইল দখল করে নেয়।
পারিবারিক মূল্য বলতে এখন আর কিছু নাই।বাইরে খেতে যাওয়া বা বউ নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার ছবি আপলোড করার মাধ্যমেই এখন পারিবারিক মূল্য সীমিত।
মোবাইল থাকবে, যুগে যুগে আরও উন্নত হবে, ইন্টারনেট থাকবে। কিন্তু জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া মূল্যবান সময়গুলো আর আসবেনা।
যে বাচ্চার সাথে খেলার সময় আপনার হয়না সে বাচ্চা বড় হলে আপনার কথা শোনার জন্যেও সময় পাবেনা।আর এই শিক্ষা তো আপনার থেকেই সে পেয়েছে।
বাবা মা চিরদিন বাঁচবেনা।যার কথা শোনার, খোঁজ নেওয়ার সময় আজ হয়না, একদিন যখন তারা থাকবেনা তখন বুঝবেন এতীম হওয়ার কষ্ট কি।চাইলেও তখন তাদের কথা শুনতে পারবেন না।
আর মেয়েদের আল্লাহ মানিয়ে নেওয়ার চমৎকার ক্ষমতা দিয়েছেন।একদিন আপনি অবাক হয়ে দেখবেন আপনার কষ্ট শেয়ার করার বা কথা শোনার সময় আর আপনার স্ত্রীর নাই। যে সময়টা আগে সে আপনার জনন্য অপেক্ষা করতো সেই সময়ে এখন সে অন্য কাজে ব্যস্ত। এখন সেও রাতে অপেক্ষা না করে ঘুমিয়ে যায় বা নিজেই মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে।
আপনি নিজের বুঝবেন না সবার মাঝে থেকেও আপনি কেন সবার সাথে এক হতে পারছেন না। একই পরিবারের সদস্য হয়েও কেন আপনি অনেক কিছুই জানেন না।কেন আপনার সাথে আর কেও ডিসিশন নেওয়ার ব্যাপারে আলাপ করার প্রয়োজন বোধ করেনা।আপনি কিছুই বুঝবেন না।
আপনি তো থেকেও ছিলেন না। সবাই আপনাকে ছাড়া থাকাই শিখে গেছে।
দুনিয়ার হাজার উন্নত টেকনোলজি, মজার মজার পোস্ট, কমেন্ট, মুভি, গেম বা আপনার দিন রাত পরিবারকে সময় না দিয়ে অর্জন করা প্রয়োজনের অতিরিক্ত ধন সম্পদ কিছুই আপনার কাজে আসবেনা
দুনিয়ার জীবন ক্ষণস্থায়ী। আপনি বাবা মায়ের প্রতি এহসান করেছেন কতটুকু, স্ত্রীর কাছে আপনি কতটা উত্তম, বাচ্চাদের আপনি কি শিক্ষা দিয়ে সাদকায়ে জারিয়ে হিসেবে কি রেখে যাচ্ছেন এসব যখন হিসাব করতে বসবেন, ভরণপোষণ দেওয়া ছাড়া আরর কি অর্জন খুঁজে পাবেন??
আখিরাতের জন্য কি জমা করছেন একবার কি ভেবে দেখেছেন??৯
দুনিয়ার জীবন ক্ষণস্থায়ী। আপনি বাবা মায়ের প্রতি এহসান করেছেন কতটুকু, স্ত্রীর কাছে আপনি কতটা উত্তম, বাচ্চাদের আপনি কি শিক্ষা দিয়ে সাদকায়ে জারিয়ে হিসেবে কি রেখে যাচ্ছেন এসব যখন হিসাব করতে বসবেন, ভরণপোষণ দেওয়া ছাড়া আরর কি অর্জন খুঁজে পাবেন??
আখিরাতের জন্য কি জমা করছেন একবার কি ভেবে দেখেছেন??৯
বাবা মা হয়তো সংসারের জরুরী ব্যাপার আলাপ করবে ছেলে অফিস থেকে আসলে।কিন্তু দেখা গেল ছেলে কানে হেডফোন দিয়ে বসে আছে।সম্পূর্ণ কথা বলার পর দেখা গেল ছেলে আসলে কিছুই শুনেনাই!!
বাচ্চাটা সারাদিন বেল বাজলেই দরজার কাছে ছুটে গেছে বাবা এসেছে বাবা এসেছে বলে।কিন্তু বাবা এসে ৫ মিনিট একটু আদর করেই মোবাইল নিয়ে বসে যায়। বাচ্চাটা হয়তো খেলার জন্য বা কিছু দেখানোর জন্য ডাকে।কিন্তু বাবার মোবাইল থেকে চোখ সরানোর সময়ও হয়না।হ্যা হু করে মোবাইলে ডুবে যায়।
বউ সারাদিন অপেক্ষা করেছে কখন তার স্বামী বাসায় আসবে। একসাথে খেতে বসলেও দেখা যাবে এক হাতে মোবাইল, চোখ মোবাইলের দিকে আর আরেক হাতে কোন রকমে ভাত খাওয়া হচ্ছে।ঘুমাতে শুয়েও দেখা যায় মোবাইল হাতে নিয়েই কখন জানি ঘুম। কত কথা থাকতে পারে, কত গল্প জমা থাকতে পারে।কিন্তু সেই সময়টা মোবাইল দখল করে নেয়।
পারিবারিক মূল্য বলতে এখন আর কিছু নাই।বাইরে খেতে যাওয়া বা বউ নিয়ে ঘুরতে যাওয়ার ছবি আপলোড করার মাধ্যমেই এখন পারিবারিক মূল্য সীমিত।
মোবাইল থাকবে, যুগে যুগে আরও উন্নত হবে, ইন্টারনেট থাকবে। কিন্তু জীবন থেকে হারিয়ে যাওয়া মূল্যবান সময়গুলো আর আসবেনা।
যে বাচ্চার সাথে খেলার সময় আপনার হয়না সে বাচ্চা বড় হলে আপনার কথা শোনার জন্যেও সময় পাবেনা।আর এই শিক্ষা তো আপনার থেকেই সে পেয়েছে।
বাবা মা চিরদিন বাঁচবেনা।যার কথা শোনার, খোঁজ নেওয়ার সময় আজ হয়না, একদিন যখন তারা থাকবেনা তখন বুঝবেন এতীম হওয়ার কষ্ট কি।চাইলেও তখন তাদের কথা শুনতে পারবেন না।
আর মেয়েদের আল্লাহ মানিয়ে নেওয়ার চমৎকার ক্ষমতা দিয়েছেন।একদিন আপনি অবাক হয়ে দেখবেন আপনার কষ্ট শেয়ার করার বা কথা শোনার সময় আর আপনার স্ত্রীর নাই। যে সময়টা আগে সে আপনার জনন্য অপেক্ষা করতো সেই সময়ে এখন সে অন্য কাজে ব্যস্ত। এখন সেও রাতে অপেক্ষা না করে ঘুমিয়ে যায় বা নিজেই মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে।
আপনি নিজের বুঝবেন না সবার মাঝে থেকেও আপনি কেন সবার সাথে এক হতে পারছেন না। একই পরিবারের সদস্য হয়েও কেন আপনি অনেক কিছুই জানেন না।কেন আপনার সাথে আর কেও ডিসিশন নেওয়ার ব্যাপারে আলাপ করার প্রয়োজন বোধ করেনা।আপনি কিছুই বুঝবেন না।
আপনি তো থেকেও ছিলেন না। সবাই আপনাকে ছাড়া থাকাই শিখে গেছে।
দুনিয়ার হাজার উন্নত টেকনোলজি, মজার মজার পোস্ট, কমেন্ট, মুভি, গেম বা আপনার দিন রাত পরিবারকে সময় না দিয়ে অর্জন করা প্রয়োজনের অতিরিক্ত ধন সম্পদ কিছুই আপনার কাজে আসবেনা
দুনিয়ার জীবন ক্ষণস্থায়ী। আপনি বাবা মায়ের প্রতি এহসান করেছেন কতটুকু, স্ত্রীর কাছে আপনি কতটা উত্তম, বাচ্চাদের আপনি কি শিক্ষা দিয়ে সাদকায়ে জারিয়ে হিসেবে কি রেখে যাচ্ছেন এসব যখন হিসাব করতে বসবেন, ভরণপোষণ দেওয়া ছাড়া আরর কি অর্জন খুঁজে পাবেন??
 Related image

Popular posts from this blog

প্রথম দেখাতে আমি প্রেমে পরেছি তোমার..

পাত্রী যখন ছাত্রী.....অসাধারণ একটা ভালোবাসার গল্প আশা করি ভালো লাগবে...

এই পৃথিবীতে নিঃশ্বাস নিতে যে বড্ড কষ্ট হচ্ছে।

পাশের বাসায় আসা নতুন ভাড়াটিয়ার সুন্দরী মেয়েটিকে হঠাৎ আমার নজরে পড়লো ।

Keno Ei Nishongota PARTHO - Lyrics IN BANGLA