অপ্রকাশিত
সভ্যতার বিবর্তনে কালের আবর্তনে
আমি দীর্ঘ পথ পেরিয়ে, নগরজীবনাক্ষণে
দেখলাম-
গরাদের জানালায় গোলাপি রঙ ছেঁয়ে গেছে।
নীহারিকা দাঁড়িয়ে একা,
সিঁথিতে সিঁদূর তার হাতে জোড়াশাখা।
অপলক মূর্তির মতো চোখেতে রেখে চোখ বললো-
কেমন আছো তুমি? কতোদিন পর দেখা !
আমি বাস্তুহারা বললাম-
একজীবনে কতটাই বা ভালো থাকা যায়,
আর কতটাই বা মন্দ থাকা যায়।
আমি ততোখানি ভাল আছি,
যতখানি স্বপ্ন মুঠো ভরতি করে দিয়েছিলে নীহারিকা।
আজ স্বপ্ন নেই; কিন্তু, তার ছায়া জলমন্দিরে ডুবে আছে
ভালোবাসা আর ভালো থাকার দূরহন্তরে।
সিঁথিতে সিঁদূর তার হাতে জোড়া শাখা।
আমি দীর্ঘ পথ পেরিয়ে, নগরজীবনাক্ষণে
দেখলাম-
গরাদের জানালায় গোলাপি রঙ ছেঁয়ে গেছে।
নীহারিকা দাঁড়িয়ে একা,
সিঁথিতে সিঁদূর তার হাতে জোড়াশাখা।
অপলক মূর্তির মতো চোখেতে রেখে চোখ বললো-
কেমন আছো তুমি? কতোদিন পর দেখা !
আমি বাস্তুহারা বললাম-
একজীবনে কতটাই বা ভালো থাকা যায়,
আর কতটাই বা মন্দ থাকা যায়।
আমি ততোখানি ভাল আছি,
যতখানি স্বপ্ন মুঠো ভরতি করে দিয়েছিলে নীহারিকা।
আজ স্বপ্ন নেই; কিন্তু, তার ছায়া জলমন্দিরে ডুবে আছে
ভালোবাসা আর ভালো থাকার দূরহন্তরে।
সিঁথিতে সিঁদূর তার হাতে জোড়া শাখা।