সমকামিতা একটি রোগ??
ইদানিং সমকামিতা নিয়ে যে পরিমাণ মাতামাতি হচ্ছে তা দেখে সত্যিই অবাক হচ্ছি! কিছু সংখ্যক বিকৃত মনমানসিকতাসম্পন
সমকামিতাকে বৈধতা দিলে কি কি সমস্যা হতে পারে তার একটা তালিকা করে ফেলা যাক-
১.সমকামিতা একটি রোগ এবং এর পরিণতি খারাপ জেনেও এর বৈধতা দিলে যে বিবেচনায় সমকামিতাকে বৈধতা দেয়া হবে সেই একই বিবেচনায় এইচআইভি বা এইডস আক্রান্ত ব্যক্তিদেরকেও অবাধ মেলামশায় বৈধতা দিতে হবে আর তারপর কি হতে পারে তা আশা করি সবাই অনুমান করতে পারছেন
২. সমকামিতাকে বৈধতা দিলে কিছু মানুষ এর ফায়দা নিয়ে নিজের মনের নোংরা ইচ্ছেগুলোকে পূরণ করার জন্য চেষ্টা করবে। যেহেতু এটি একটি রোগ আর এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে কোনো কমন সেন্স কাজ করে না সুতরাং সে তার নিজের লিঙ্গের মানুষদের বিভিন্নভাবে ফাঁদে ফেলে নিজের অসৎ উদ্দেশ্য হাসিল করার চেষ্টা করবে
৩. মানসিকভাবে অসুস্থ হওয়ার কারণে আপনার আমার সন্তানও(ছেলে এবং মেয়ে) এদের থেকে নিরাপদ নয়
৪. সঠিক শিক্ষার অভাব আমাদের জাতীয় সমস্যা তাই আমাদের সমাজে এমন অনেকেই আছেন যারা তাদের মনের খারাপ ইচ্ছেগুলোকে পূরণ করার জন্য এর যাচ্ছেতাই প্রয়োগ করতে চেষ্টা করবে যার ফলে মানুষের মাঝে অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি পাবে
৫. আর সব থেকে ভালো ব্যাপার হচ্ছে হিজড়াদের সাথে আমাদের আর কোনোই পার্থক্য থাকবে না
.
সমকামিতার প্রায় ৯০% সম্পর্ক অ্যানাল সেক্সের সাথে সম্পর্কিত । মলাশয়কে যৌনসঙ্গমের জন্য ব্যাপার করা হলে বিভিন্ন ভাইরাসের জন্য তা পোয়াবারো, কেননা লিঙ্গ সহজেই মলাশয়গাত্র ( রেকটাল ওয়াল) ভেদ করে সেটিতে ক্ষত সৃষ্টি করে এবং সেই ক্ষত দিয়ে বীর্য সহজেই ব্লাডস্ট্রিমে ঢুকে পড়ে । মাউথ-অ্যানাল সম্পর্ক আন্ত্রিক জীবাণুর মাধ্যমে রোগ সৃষ্টি করতে খুবই সহায়ক । মলাশয়ে ক্ষত থেকে শরীরের ভেতরে জীবাণু প্রবেশ করে, এবং অ্যানো –জেনিটাল সিফিলিটিক আলসারের সৃষ্টি হয় ।
সমকামী ব্যক্তিদের সমকামী সম্পর্কের প্রধান রুট অ্যানো-জেনিটাল রুট, একে বলা হয় sine qua non of sex for many gay men অর্থাৎ এটি সমকামী সম্পর্কে অপরিহার্য । হিউম্যান ফিজিওলজী থেকে এটি স্পষ্ট যে, মানবদেহ এই সম্পর্কের জন্য তৈরি বা পরিকল্পিত নয় । লিঙ্গের জন্যই যোনী, লিঙ্গের জন্য মলাশয় নয় । যোনী যৌনসঙ্গমের জন্য স্পেশালি তৈরি,যোনীর অভ্যন্তরে ন্যাচারাল লুব্রিকেন্ট ও তিন লেয়ার বিশিষ্ট পুরু এবং স্থিতিস্থাপক মাসল থাকার কারনে একটি লিঙ্গ ঘর্ষণ এড়িয়ে ও রক্তপাত না ঘটিয়ে সহজেই যোনীতে ঢুকে যেতে পারে। কিন্তু মলাশয় একটি অত্যন্ত নাজুক অঙ্গ, মলাশয়গাত্র একেবারেই পাতলা ও কমনীয় যেটির শুধুমাত্র “এক্সিট-অনলি” বৈশিষ্ট্য রয়েছে ,একটি লিঙ্গ মলাশয়ে সহজেই ঢুকে যেতে পারেনা,সরু ছিদ্রের কারণে তাকে প্রেশার দিয়ে ঢোকাতে হয় এবং মলাশয়গাত্রে মাত্র একস্তরবিশিষ্ট লেয়ার থাকার ফলে ঢোকাতে যেয়ে প্রায়শই রক্তপাত হয় যেখান থেকে বিভিন্ন রোগের জীবাণু সরাসরি রক্তপ্রবাহে চলে আসে । মলাশয়ে বারবার ঘর্ষণের ফলে সৃষ্ট ক্ষত ও লিঙ্গ প্রবেশের কারণে সৃষ্ট মলাশয়ছিদ্রের প্রসারণের কারণে স্ফিংকটার তার স্বাভাবিক টোন এবং টাইট সিল বৈশিষ্ট্যটি হারায় । উপরন্তু, অ্যানো-জেনিটাল যৌনসঙ্গমের কারণে ফিকাল ম্যাটেরিয়ালের নিঃসরণও ক্রমাগত বা ক্রনিক আকার ধারণ করে ।
অরডিনারী রিপ্রোডাক্টিভ ফিজিওলজি থেকে জানা যায়, সিমেন বা বীর্যরস ইমিউনোসাপ্রেসিভ
.
অ্যানাল সেক্সের কারণে নিম্নলিখিত রোগের প্রাদুর্ভাব সমকামীদের মধ্যে অত্যন্ত বেশি –
১) এইচআইভি এইডস ২) সিফিলিস ৩) গনোরিয়া ৪) হার্পিস সিমপ্লেক্স ৫) ভাইরাল হেপাটাইটিস টাইপ বি ও সি ৬) ক্ল্যামিডিয়া ইনফেকশন ৭) অ্যানাল ক্যান্সার ৮) ক্রিপ্টোস্পোরিড
উল্লেখ্য, ৭-২২ নং রোগগুলি বিষমকামী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে খুবই বিরল । ১-৬ নং রোগগুলো সমকামী ও বিষমকামী উভয় ব্যক্তিদের হলেও সমকামী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই সকল রোগের হার অনেক বেশি ।
আমেরিকার সিয়াটল প্রদেশের কিং কান্ট্রিতে ৮৫% সিফিলিস আক্রান্ত ব্যক্তি সমকামী যৌনসম্পর্কে লিপ্ত ।
এছাড়া অন্যান্য রোগের মধ্যে রয়েছে –
ক) হেমোরয়েড (পাইলস) খ) অ্যানাল ফিশার গ) অ্যানোরেকটাল ট্রমা ঘ) রিটেইন্ড ফরেইন বডিজ ইত্যাদি যেগুলো অন্যতম রিস্ক ফ্যাক্টর অ্যানাল যৌনসংসর্গ।
ওরাল-অ্যানাল যৌনসম্পর্ক
সমকামীদের এই ধরনের যৌনসম্পর্কের সাথে অজস্র প্যারাসাইটিক এবং আন্ত্রিক রোগ বিজড়িত। গে-বাওয়েল সিনড্রোম এমন একটি রোগ যা অবাধ অ্যানাল যৌনসংসর্গ/ এনিলিংগাস বা পায়ুপথ ও নিতম্ব চোষণ ও লেহন (রিমিং/রিম-জব) / ফেলাশিও বা লিঙ্গচোষণের (ব্লোজব) মাধ্যমে সংক্রমিত হয় এবং সমকামীদের মধ্যে এই সিনড্রোম অত্যাধিক বেশি বলেই এর নাম বিশেষভাবে গে-বাওয়েল সিনড্রোম রাখা হয়েছে ।
ইদানীং কিছু সাইকিয়াট্রিক ও সাইকোলজিক এ্যাসোসিয়েশনের ভুলপ্রচারের কারণে সেই সচেতনতা আবার হ্রাস পেতে শুরু করেছে । কেননা, এই এ্যাসোসিয়েশনগুল
নারী সমকামীদের ক্ষেত্রেও নারী বিষমকামীদের থেকে যৌনরোগসহ বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বেশি । তবে লেসবিয়ানিজম নিয়ে তথ্য উপাত্ত প্রয়োজনের তুলনায় বেশ অপ্রতুল কেননা লেসবিয়ানদের সংখ্যা হোমোসেক্সুয়ালদে
.
রিসার্চে দেখা গেছে, হোমোসেক্সুয়াল/
উভকামী/আইভি
ড্রাগ অ্যাবিউজার পুরুষের সঙ্গে লেসবিয়ান নারীদের যৌনসংসর্গের হার
বিষমকামী নারীদের যৌনসংসর্গের থেকে ৩-৪ গুণ বেশি। এছাড়াও দেখা গেছে সমকামী
নারীদের মধ্যে এইডসের জন্য হাই রিস্ক ফ্যাক্টর কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার
প্রবণতা বেশি, যেমনঃ ইন্ট্রাভেনাস ড্রাগ এবিউজ, পতিতাবৃত্তি, উভকামী সাধারণ
ও ড্রাগ এবিউজার পুরুষদের সঙ্গে যৌনসংসর্গ ।
সমকামীদের দুর্বল মানসিক স্বাস্থ্য
সমকামীদের মধ্যে বিভিন্ন মানসিক রোগ – ডিপ্রেশন, ড্রাগ এবিউজ, আত্মহত্যার প্রবণতা অত্যন্ত বেশি । আমেরিকান মেডিক্যাল এসোসিয়েশনের জেনারেল সাইকিয়াট্রি আর্কাইভ ২০০০ ইস্যু থেকে জানা যায়, সমকামিতা এবং আত্মহত্যা ও অন্যান্য আবেগিক/মানসিক সমস্যাগুলোর মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে ।
ব্যাগলে ও ট্রেম্বলের রিসার্চ থেকে দেখা যায়, সমকামী ব্যক্তিদের মধ্যে আত্মহত্যার হার বিষমকামীদের থেকে নিম্নপক্ষে ২ গুণ এবং উচ্চপক্ষে ১৩.৯ গুণ বেশি । কানাডায় বছরে যে কটি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে তার মধ্যে ৩০% আত্মহত্যাকারী সমকামী ।
সমকামিতা এবং ফিস্টিং ( মলাশয়ে হস্ত প্রবেশণ )
ফিস্টিং বলতে বোঝানো হয় হাত বা কলাচী (ফোরআর্ম) মলাশয়ছিদ্র দিয়ে মলাশয়ের অভ্যন্তরে ঢুকিয়ে যৌনানুভূতি বা যৌনপুলকের উদ্রেক ঘটানো । এটি অ্যানাল ইন্টারকোর্স থেকেই অধিকতর ড্যামেজিং, এতে অ্যানাল টিয়ার বা মলাশয়ের মাসল ছিড়ে যেতে পারে এবং অ্যানাল স্ফিংকটার অকার্যকর হয়ে যেতে পারে। ফিস্টিং মলাশয়ে প্রদাহ, ব্যথা এবং ইনফেকশনের জন্য চরমভাবে দায়ী। একটি সার্ভেতে দেখা যায় ২২% সমকামী ফিস্টিংয়ে লিপ্ত ।
ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস, হেপাটাইটিস বি ও সি, অতিমাত্রায় ধূমপান, ইন্ট্রাভেনাস ড্রাগ এবিউজ, এলকোহল এবিউজ, পতিতাবৃত্তির হার লেসবিয়ানদের মধ্যে বিষমকামী নারীদের তুলনায় অত্যন্ত বেশি । ড্রাগ এবিউজ ৬ গুণ বেশি, এবং গত ১ বছরে যেসকল নারী সমকামী সম্পর্কে জড়িত ছিলো, তাদের ৩০% ১ বছরের মধ্যে ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিসে আক্রান্ত হয়, উল্লেখ্য পেলভিক ইনফ্ল্যামাটরি ডিজিজ, ক্র্যাবস, জেনিটাল ওয়ার্ট, ক্ল্যামাইডিয়া, হার্পিস সহ বিভিন্ন যৌনরোগের হাই রিস্ক ফ্যাক্টর এই ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস। উভকামী নয় এমন লেসবিয়ান নারীদের মধ্যে এইভপিভি ইনফেকশন, ট্রাইকোমোনিয়াসি স ও অ্যানোজেনিটাল ওয়ার্ট রোগের প্রবণতা দেখা গেছে।
রিসার্চে দেখা গেছে, হোমোসেক্সুয়াল/
সমকামীদের দুর্বল মানসিক স্বাস্থ্য
সমকামীদের মধ্যে বিভিন্ন মানসিক রোগ – ডিপ্রেশন, ড্রাগ এবিউজ, আত্মহত্যার প্রবণতা অত্যন্ত বেশি । আমেরিকান মেডিক্যাল এসোসিয়েশনের জেনারেল সাইকিয়াট্রি আর্কাইভ ২০০০ ইস্যু থেকে জানা যায়, সমকামিতা এবং আত্মহত্যা ও অন্যান্য আবেগিক/মানসিক সমস্যাগুলোর মধ্যে নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে ।
ব্যাগলে ও ট্রেম্বলের রিসার্চ থেকে দেখা যায়, সমকামী ব্যক্তিদের মধ্যে আত্মহত্যার হার বিষমকামীদের থেকে নিম্নপক্ষে ২ গুণ এবং উচ্চপক্ষে ১৩.৯ গুণ বেশি । কানাডায় বছরে যে কটি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে তার মধ্যে ৩০% আত্মহত্যাকারী সমকামী ।
সমকামিতা এবং ফিস্টিং ( মলাশয়ে হস্ত প্রবেশণ )
ফিস্টিং বলতে বোঝানো হয় হাত বা কলাচী (ফোরআর্ম) মলাশয়ছিদ্র দিয়ে মলাশয়ের অভ্যন্তরে ঢুকিয়ে যৌনানুভূতি বা যৌনপুলকের উদ্রেক ঘটানো । এটি অ্যানাল ইন্টারকোর্স থেকেই অধিকতর ড্যামেজিং, এতে অ্যানাল টিয়ার বা মলাশয়ের মাসল ছিড়ে যেতে পারে এবং অ্যানাল স্ফিংকটার অকার্যকর হয়ে যেতে পারে। ফিস্টিং মলাশয়ে প্রদাহ, ব্যথা এবং ইনফেকশনের জন্য চরমভাবে দায়ী। একটি সার্ভেতে দেখা যায় ২২% সমকামী ফিস্টিংয়ে লিপ্ত ।
ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস, হেপাটাইটিস বি ও সি, অতিমাত্রায় ধূমপান, ইন্ট্রাভেনাস ড্রাগ এবিউজ, এলকোহল এবিউজ, পতিতাবৃত্তির হার লেসবিয়ানদের মধ্যে বিষমকামী নারীদের তুলনায় অত্যন্ত বেশি । ড্রাগ এবিউজ ৬ গুণ বেশি, এবং গত ১ বছরে যেসকল নারী সমকামী সম্পর্কে জড়িত ছিলো, তাদের ৩০% ১ বছরের মধ্যে ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিসে আক্রান্ত হয়, উল্লেখ্য পেলভিক ইনফ্ল্যামাটরি ডিজিজ, ক্র্যাবস, জেনিটাল ওয়ার্ট, ক্ল্যামাইডিয়া, হার্পিস সহ বিভিন্ন যৌনরোগের হাই রিস্ক ফ্যাক্টর এই ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস। উভকামী নয় এমন লেসবিয়ান নারীদের মধ্যে এইভপিভি ইনফেকশন, ট্রাইকোমোনিয়াসি
....................................................................................................................................................................
.
সমকামী মানুষ আমাদের আশেপাশেই রয়েছেন। আমাদের বন্ধু-বান্ধবীদের মধ্যেও রয়েছেন কিছু সমকামী মানুষ। লোকলজ্জার ভয়ে তাঁরা অনেক সময়েই নিজেদের যৌন পছন্দের কথা বলে উঠতে পারেন না। যতক্ষণ না তাঁরা নিজেদের মুখে নিজেদের সমকামিত্বের কথা স্বীকার করছেন ততক্ষণ পর্য্ন্ত এই বিষয়ে নিশ্চিৎ হওয়ার উপায় নেই। এখানে রইল কিছু সাধারণ লক্ষণের কথা যা থেকে বোঝা যেতে পারে কোনও মানুষ সমকামী কি না। তবে প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল, এগুলো লক্ষণ মাত্র। এই লক্ষণ মিলিয়ে কোনও মানুষের যৌন পছন্দ সম্পর্কে কোনও নিশ্চিৎ সিদ্ধান্তে পৌঁছনো সম্ভব নয়।
কীভাবে বুঝবেন কোনও মেয়ে সমকামী কি না:
১. সমকামী মেয়েদের সাধারণভাবে বিশিষ্ট ফ্যাশান সেন্স থাকে। পুরুষদের মতো পোশাক-আশাক পরা এদের স্বভাব। তবে অনেক সময়ে একেবারে নারীসুলভ উত্তেজক পোশাকেও এদের দেখা যায়।
২. পুরুষদের মতো একেবারে ছোট করে কাটা চুলের স্টাইল এদের পছন্দ।
৩. চলনে-বলনে টিপিকাল ‘মেয়েলি’স্বভাব এদের মধ্যে একটু কমই থাকে। বসার সময়ে সাধারণত দুই হাঁটু ফাঁক করে বসা এদের স্বভাব। হাঁটার ভঙ্গিও অনেকটা পুরুষদের মতোই হয়।
৪. মেয়েদের মতো হাতের আঙুলে বড় নখ সাধারণত এরা রাখে না।
৫. কথা বলার সময়ে ‘গে রাইটস’, সমকামী বিবাহ এইসব বিষয়ে আলোচনা করতে এরা ভালবাসে।
কীভাবে বুঝবেন কোনও ছেলে সমকামী কি না:
১. সমকামী পুরুষরা সাধারণত সাজগোজ করতে অনেকটা সময় নেয়।
২. সমকামী বা বাইসেক্সুয়াল বা রূপান্তরকামী সেলিব্রিটিরা এঁদের আদর্শ হন।
৩. মেয়েদের জন্য পত্রিকা বা মেয়েদের জন্য সম্প্রচারিত টিভি প্রোগ্রাম এদের পছন্দ।
৪. রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময়ে অন্য ছেলেদের ওপর এদের নজর থাকে বেশি।
৫. কোনও পাবলিক টয়লেটে যেতে এরা সাধারণত দ্বিধা বোধ করে।
সমকামী মানুষ আমাদের আশেপাশেই রয়েছেন। আমাদের বন্ধু-বান্ধবীদের মধ্যেও রয়েছেন কিছু সমকামী মানুষ। লোকলজ্জার ভয়ে তাঁরা অনেক সময়েই নিজেদের যৌন পছন্দের কথা বলে উঠতে পারেন না। যতক্ষণ না তাঁরা নিজেদের মুখে নিজেদের সমকামিত্বের কথা স্বীকার করছেন ততক্ষণ পর্য্ন্ত এই বিষয়ে নিশ্চিৎ হওয়ার উপায় নেই। এখানে রইল কিছু সাধারণ লক্ষণের কথা যা থেকে বোঝা যেতে পারে কোনও মানুষ সমকামী কি না। তবে প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল, এগুলো লক্ষণ মাত্র। এই লক্ষণ মিলিয়ে কোনও মানুষের যৌন পছন্দ সম্পর্কে কোনও নিশ্চিৎ সিদ্ধান্তে পৌঁছনো সম্ভব নয়।
কীভাবে বুঝবেন কোনও মেয়ে সমকামী কি না:
১. সমকামী মেয়েদের সাধারণভাবে বিশিষ্ট ফ্যাশান সেন্স থাকে। পুরুষদের মতো পোশাক-আশাক পরা এদের স্বভাব। তবে অনেক সময়ে একেবারে নারীসুলভ উত্তেজক পোশাকেও এদের দেখা যায়।
২. পুরুষদের মতো একেবারে ছোট করে কাটা চুলের স্টাইল এদের পছন্দ।
৩. চলনে-বলনে টিপিকাল ‘মেয়েলি’স্বভাব এদের মধ্যে একটু কমই থাকে। বসার সময়ে সাধারণত দুই হাঁটু ফাঁক করে বসা এদের স্বভাব। হাঁটার ভঙ্গিও অনেকটা পুরুষদের মতোই হয়।
৪. মেয়েদের মতো হাতের আঙুলে বড় নখ সাধারণত এরা রাখে না।
৫. কথা বলার সময়ে ‘গে রাইটস’, সমকামী বিবাহ এইসব বিষয়ে আলোচনা করতে এরা ভালবাসে।
কীভাবে বুঝবেন কোনও ছেলে সমকামী কি না:
১. সমকামী পুরুষরা সাধারণত সাজগোজ করতে অনেকটা সময় নেয়।
২. সমকামী বা বাইসেক্সুয়াল বা রূপান্তরকামী সেলিব্রিটিরা এঁদের আদর্শ হন।
৩. মেয়েদের জন্য পত্রিকা বা মেয়েদের জন্য সম্প্রচারিত টিভি প্রোগ্রাম এদের পছন্দ।
৪. রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময়ে অন্য ছেলেদের ওপর এদের নজর থাকে বেশি।
৫. কোনও পাবলিক টয়লেটে যেতে এরা সাধারণত দ্বিধা বোধ করে।